চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের উপদেষ্টা কমিটির প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠি!!
চট্টগ্রাম বন্দর দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের লাইফলাইন--তথ্যমন্ত্রী!!
সরকার চট্টগ্রাম বন্দরকে বিশ্বের ৫০ তম বন্দরের তালিকায় নিয়ে আসতে কাজ করছে --নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী!!
সরকার আগামী ২ বছরের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরকে বিশ্বের ৫০ তম বন্দরের তালিকায় নিয়ে আসতে কাজ করছে। চট্টগ্রাম বন্দরের ‘বে-টার্মিনাল’ নির্মাণ প্রকল্পকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। বে-টার্মিনাল নির্মাণ বিষয়ে শীঘ্রই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও চট্টগ্রাম বন্দর উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি আজ চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট মিলনায়তনে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের উপদেষ্টা কমিটির প্রথম বৈঠকে সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে আন্যান্যের মধ্যে উপদেষ্টা কমিটির সদস্য তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এমপি, জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরী, চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল জুলফিকার আজিজ বক্তব্য রাখেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের লাইফলাইন। চট্টগ্রাম বন্দরের উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুবই যতœবান। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের উন্নয়নে ‘বে-টার্মিনাল’ নির্মাণ প্রকল্পটি অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী ২০২১ সাল নাগাদ মধ্যম এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নের ঠিকানা দিয়েছেন। সে স্বপ্নের ঠিকানায় নিয়ে যেতে বন্দর উন্নয়নের কোন বিকল্প নেই।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, কর্ণফুলী নদীতে ড্রেজিংয়ের ক্ষেত্রে কিছু কিছু প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিত করা হয়েছে। সেগুলো দ্রুত সমাধান করা হবে। চট্টগ্রাম বন্দরকে গতিশীল করার লক্ষ্যে আধুনিক যন্ত্রপাতি সংগ্রহ করা হয়েছে, আরো যন্ত্রপাতি সংগ্রহের কাজ চলমান রয়েছে।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, শুধু নৌপরিবহন ক্ষেত্রে নয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকল ক্ষেত্রে উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর গতিশীল নেতৃত্বে দেশ আজ মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত। চট্টগ্রাম বন্দর দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির প্রবেশদ্বার। এবন্দরের উন্নয়নে সবধরণের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।