শেখ আরিফুল ইসলাম আশা : চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাঁচতে যান সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ভোমরা ইউনিয়নের লুৎফর রহমানের কণ্যা বিরল রোগে আক্রান্ত মইনুর নেছা।খোজ নিয়ে জানা গেছে বিরল রোগে আক্রান্ত মইনুর নেছা জন্মগত ভাবে এমনটি ছিলোনা।এলাকার প্রতিবেশীরা জানান,অদ্ভুত চেহারার কারনে মইনুর নেছাকে আজ পর্যন্ত কেউ বিয়ে করেন নি। বড় হতভাগা মেয়েটি।
[video width="1920" height="1080" mp4="https://updatesatkhira.com/wp-content/uploads/2019/11/20191120_162714-1.mp4"][/video]
এক স্বাক্ষরকারে মইনুর নেছা বলেন ছোট বেলায় তার ঠোকে ফোঁড়া মত কি যেনো হয়েছিলো। পরে তার পরিবার তাকে ঢাকায় নিয়ে চিকিৎনা করাতে যায়। মইনুর নেছা প্রতিবেদক কে বলেন ঢাকার ডাক্তার আমার ঠোটের উপরে এবং নিচের অংশে দুটো ইনজেকশন মারেন। ইনজেকশন মারার পর ছোট একটা অপারেশন করে ঢাকার ডাক্তার।এর পর আমি বাড়ি চলে আসি।সেখান থেকে আমার দুই ঠোট ফুলতে থাকে। আর পরে টাকা জোগাড় করতে পারিনি বলে আর ঢাকায় চিকিৎসায় যেতে পারিনি।মইনুর নেছা আরো বলেন সরকার আমাকে তিন মাস পরপর প্রতিবন্ধী ভাতা দেন।তা দিয়ে কোন রকম চলে আমাদের।
স্বাক্ষাতকার শেষে প্রতিবেদক মইনুর নেছার মোবাইল নং চান এবং মইনুর নেছা কে সাতক্ষীরা জেলার বিঞ্জ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও মানবপ্রেমী জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল এবং সাতক্ষীরার মানবতার ফেরীওয়ালা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান পিপিএম বার এঁর কাছে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
সর্বশেষে মইনুর নেছা বলেন আমি সরকারের সাহায্য ও সহযোগিতা পেতে চাই এবং সুস্থতা নিয়ে বাঁচতে চাই।আপনারা আমাকে সহযোগিতা করুন।