পুলিশ সপ্তাহে বাংলাদেশ পুলিশ পদক(বিপিএম-সেবা) পাচ্ছেন চুয়াডাঙ্গা’র পুলিশ সুপার মোঃ জাহিদুল ইসলাম।
বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম-সেবা) বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যদেরকে প্রতিবছর অসীম বিরত্ব ও সাহসীকতাপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসাবে প্রদান করা হয়। প্রতিবছর পুলিশ সপ্তাহের বার্ষিক পুলিশ প্যারেডে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের এই পদক পরিয়ে দেন। যারা এই পদকে ভূষিত হন তাদের নামের শেষে বিপিএম উপাধি যুক্ত হয়।
চুয়াডাঙ্গা জেলার পুলিশ সুপার মোঃ জাহিদুল ইসলাম এ বছর পুলিশ সপ্তাহে গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙখলা মূলক আচারণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য বাংলাদেশ পুলিশের সর্বোচ্চ পদক বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম-সেবা) পদকে ভূষিত হচ্ছেন।
আগামী ২৩.০১.২০২২ খ্রিঃ তারিখে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স প্যারেড গ্রাউন্ডে আনুষ্ঠানিকভাবে (ভার্চুয়ালি) এ পদক প্রদান করবেন।
পুলিশ সপ্তাহে মোট চারটি ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার দেয়া হয়- বিপিএম সাহসিকতা, বিপিএম সেবা, পিপিএম সাহসিকতা, পিপিএম সেবা। এ বছর পুলিশ সপ্তাহে ২০২০ সালে অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ ১৫জন বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম), ২৫জনকে রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) পদক এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙখলা মূলক আচারণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২৫জনকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম-সেবা) এবং ৫০জনকে রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম)-সেবা প্রদান করা হয়।
মোঃ জাহিদুল ইসলাম, পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা হিসাবে গত ০৯.০৯.২০১৯ খ্রিঃ তারিখ দায়িত্ব গ্রহণের পর জেলার আইন শৃঙ্খলা রক্ষা অপরাধ নিয়ন্ত্রন মানবিক, সামাজিক, গণমুখী ও প্রো-এ্যাকটিভ পুলিশিং সেবা অব্যাহত রেখেছেন। তাঁর বিভিন্ন ধরণের উল্লেখযোগ্য কর্মকান্ডের সংক্ষিপ্ত বিবরণীঃ
জনকল্যাণ ও মানবিক কার্যক্রম সমূহঃ
সমাজে কন্যা সন্তানের গুরুত্ব অনুধাবন করতে কন্যা সন্তান বোঝা নয় আশির্বাদ এই স্লোগানে চুয়াডাঙ্গা জেলায় বসবাসরত ৮০৩টি সদ্য ভূমিষ্ঠ কন্যা সন্তানের পরিবারকে শুভেচ্ছা উপহার, ফুল ও মিষ্টি প্রদান করেন। চুয়াডাঙ্গা শিশু পরিবারের ৬৩ শিশুকে ঈদের নতুন পোষাক এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা পুলিশ সদস্যদের ঈদ উপহার প্রদান করেন। শারিরীক প্রতিবন্ধী ০৫ জনকে হুইল চেয়ার প্রদান করেন। ০৫ জন অসহায় বৃদ্ধা নারীকে শাড়ী ও বস্ত্র, ঔষধ এবং নগদ টাকা প্রদান। চুয়াডাঙ্গা জেলার ০৪ জন মেধাবী শিক্ষার্থীর ভর্তি ফি ও বেতন মওকুফ করে লেখাপড়ার সুযোগ এবং বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া একজনকে বই প্রদান করেন। চুয়াডাঙ্গা জেলা হতে পিআরএল এ যাওয়া ০৫ জন পুলিশ সদস্যকে সম্মাননা স্মারকসহ শুভেচ্ছা উপহার প্রদান পূর্বক সু-সজ্জিত সরকারি গাড়ীযোগে বাড়ীতে পৌছে দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহন করেন। গত ০৭.০২.২০২০ খ্রিঃ তারিখে জেএসসিতে জিপিএ-৫ (A+) প্রাপ্ত প্রায় ৭০০ জন ছাত্র-ছাত্রীদের সংবর্ধনা, গাছের চারা বিতরণ, শিক্ষা সামগ্রী উপহার, ক্রেষ্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান এবং তাদের মানসপটে পুলিশ সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারনা ডিলেট করতঃ পুলিশিং কাজের বাস্তবতা ও দেশ প্রেমের চেতনায় উদ্ভুদ্ধ করা হয়। ৩৮ বিসিএস সুপারিশপ্রাপ্ত ২৮ জন কৃতী শিক্ষার্থীদের বাড়ীতে শুভেচ্ছা উপহার হিসেবে মিষ্টি ও ফুল প্রেরণ করা হয়েছে।
পারিবারিক বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে ২০২টি ভাংগা সংসারকে জোড়া লাগানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। অসহায় সুবিধা বঞ্চিত ১১ জন মানুষকে ঔষধ ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। চুয়াডাঙ্গা জেলার বিভিন্ন স্থানের গাছে গাছে ৫,০০০ মাটির হাড়ি, বাঁশের চুঙ্গা বেধে পাখিদের জন্য বাসা তৈরী করে দেন। শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা ক্রিকেট একাডেমির ক্রিকেটরদের সাদা ক্যাপ ও কালো চশমা উপহার প্রদান করেন। ১৭ মাদক ব্যবসায়ীকে মাদক ব্যবসা ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনেন।
চুয়াডাঙ্গা জেলায় লকডাউন কার্যকর করায় খেঁটে খাওয়া কর্মজীবি মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ে। বিষয়টি অনুধাবন করে তিনি নিজ উদ্যোগে গত ২৯.০৩.২০২০ খ্রিঃ তারিখ থেকে রাতের অন্ধকারে কর্মহীন মানুষের ঘরে ঘরে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া শুরু করেন।করোনা উপর্সগ নিয়ে মৃত্যুবরণকারী ১৮৯ জনের দাফনে সরাসরি সহায়তা করেন। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ১০টি বড় অক্সিজেন সিলিন্ডার, ২০০০ লিটার বোতলজাত বিশুদ্ধ পানি এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন নেটওয়ার্ক চুয়াডাঙ্গাকে ০৫ টি অক্সিজেন সিলিন্ডার প্রদান করেন। লকডাউন বিদ্যমান থাকাকালীন সময়ে ৮,২০৫ জন কর্মহীন গরীবদের বাড়ীতে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেন। করোনাকালীন দুঃসময়ে সাধারন মানুষকে মাস্ক ব্যবহারে আগ্রহী করতে ৪০হাজার মাস্ক বিতরণ করেন।
মাদক ও অস্ত্র উদ্ধারঃ
বাংলাদেশের সুযোগ্য নের্তৃত্ব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ঘোষিত মাদক নির্মূল কার্যক্রম এবং মাননীয় আইজিপি মহোদয়ের মাদক বিরোধী জিরো টলারেন্স নীতির প্রেক্ষিতে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ কর্তৃক চলমান অভিযান পরিচালনায় গত ০১.০১.২০২০ হতে ৩০.১১.২০২০ খ্রিঃ পর্যন্ত সময় পর্যন্ত মামলা রুজু হয়েছে ১৩২০টি, মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে ১৪৬৯টি, নিয়মিত আসামী গ্রেফতার ১৭৪৯জন এবং এর মধ্যে উদ্ধার জনিত মামলা ৬৩৩টি উদ্ধার জনিত মামলায় আসামী গ্রেফতার ৮২৭ জন, উক্ত মামলায় ফেন্সিডিল-১৫৭১৯ বোতল, হেরোইন- ০.০৫৫ গ্রাম, গাঁজা-১৮৯ কেজি ৫৯৫ গ্রাম, ইনজেকশন-১০৮৮ পিচ, গাঁজার গাছ-৩১টি, বাংলা মদ-৫৩৬ লিটার, ভারতীয় মদ- ৫৯ লিটার, চেলাই মদ-৭০৬ লিটার, দেশীয় মদ-২৬লিটার, বেঙ্গল টাইগার মদ-০২ বোতল, তাড়ী- ২৭লিটার, তরল ফেন্সিডিল-০২লিঃ, ওয়াস মদ- ১০০ লিটার উদ্ধার করা হয়েছে।
চরমপন্থি অধ্যুষিত চুয়াডাঙ্গা জেলাকে অবৈধ অস্ত্র মুক্ত রাখতে অভিযান পরিচালনা করে ০১টি পিস্তল, ওয়ান শুটার গান-০৩টি, ০১টি দেশীয় তৈরী ছোরা, ০১টি তলোয়ার, ০২টি রামদা, ০১টি স্টীলের চাপাতি, ছোড়া-০১টি, হাসুয়া-০১টি, লোহার দা-০১টি, তার কাটার কাচি-০২টি উদ্ধার করা হয়। উক্ত ঘটনায় ০৭টি মামলা রুজু হয় এবং ১৩ জন আসামী গ্রেফতার করা হয়। এছাড়া ওয়ারেন্ট তামিলের ক্ষেত্রে প্রাপ্ত মোট ওয়ারেন্ট ২৪৫৮ টি এবং ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামী নিষ্পত্তি ২৮১৮ জন। প্রাপ্ত আলামত ৬৭১ তার মধ্যে আলামত নিষ্পত্তি ৭৯০টি। মটরযান আইনে ১২৩১৫ টি মামলা রুজু করা হয় এবং ২৭,৬৫,৮৫০/- টাকা জরিমান আদায় করা হয়।
গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন ও আলামত উদ্ধারঃ
১) আলমডাঙ্গা থানার ডাকাতি মামলা নং-১৩(২)২০২০ এর সকল আসামী গ্রেফতার, স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি ১৬৪ ধারায় রেকর্ড।
২) জীবননগর থানার ডাকাতি মামলা নং-১৫(৬)২০২০ এর সমুদয় আলামত উদ্ধার, আসামী গ্রেফতার, স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি ১৬৪ ধারায় রেকর্ড।
৩) আলমডাঙ্গা থানার দস্যুতা মামলা নং-৪(৩)২০২০ এর মুল আসামী গ্রেফতার, স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি ১৬৪ ধারায় রেকর্ড।
৪) আলমডাঙ্গা থানার মার্ডার মামলা নং-২৬(৬)২০১৯ এর মুল আসামী গ্রেফতার, স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি ১৬৪ ধারায় রেকর্ড।
৫) দামুড়হুদা থানার ধর্ষণ করে হত্যা মামলা নং-০৪(০২)২০২০, মুল আসামী গ্রেফতার, স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি ২২ ধারায় রেকর্ড।
৬) দামুড়হুদা থানার ক্লুলেস ডাবল মার্ডার মামলা নং-০৩(১০)২০২০ এর প্রকত আসামী গ্রেফতার, স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি ১৬৪ ধারায় রেকর্ড এবং সমুদয় আলামত উদ্ধার।
৭) জীবননগর থানাধীন সোনালী ব্যাংক দস্যুতা মামলা নং-১৬(১১)২০২০ এর লুণ্ঠিত ৮,৮২,৯০০/-টাকার মধ্যে ৫,০৩,০০০ টাকাসহ ঘটনার সময় ব্যবহৃত ০২টি মোটর সাইকেল, ০১ টি খেলনা রিভলবার, ০২ টি চাপাতি উদ্ধার এবং সকল আসামী গ্রেফতার, স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি ১৬৪ ধারায় রেকর্ড।
প্রশাসনিক উন্নয়নঃ
১) প্রশাসনিক কাজের সুবিধার্থে বড়গাংনী থানা, সরোজগঞ্জ তদন্তকেন্দ্র, আন্দুলবাড়ীয়া তদন্তকেন্দ্র, জামজামি তদন্তকেন্দ্র, আসমানখালী তদন্তকেন্দ্র ও দর্শনা থানার জন্য ভূমি অধিগ্রহনের প্রস্তাব, দামুড়হুদা এবং সদর সার্কেল অফিস স্থাপনের জন্য জমি অধিগ্রহনের প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা থানা স্থানান্তরের জন্য জায়গা নির্ধারণ করতে কমিটি গঠন করা হয়েছে।
২) আন্দুলবাড়ীয়া তদন্তকেন্দ্র, আসমানখালী তদন্তকেন্দ্র ও ভালাইপুর বাজার পুলিশ ক্যাম্পের জন্য স্থানীয় অধিবাসীদের থেকে পুলিশ সুপার চুয়াডাঙ্গার নামে সর্বমোট ০২.৪০ একর জমি রেজিঃ করা হয়েছে।
৩) দর্শনা পুরাতন থানা সীমানা প্রাচীর নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ (কোর্টে চলমান মামলা শেষ পর্যায়ে আছে)।
৪) বড়গাংনী তদন্ত কেন্দ্রের সীমানা প্রাচীর নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ (কোর্টে চলমান মামলা শেষ পর্যায়ে আছে)।
অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজের প্রস্তাব প্রেরণঃ
১) পুলিশ লাইন্স অভ্যন্তরের ৪টি রাস্তা নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
২) হাটবোয়ালিয়া পুলিশ ক্যাম্পের সীমান প্রাচীর নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
৩) আসমানখালী পুলিশ ক্যাম্পের সীমান প্রাচীর নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
৪) সদর থানা অভ্যন্তরের টয়লেট, সীমানা প্রাচীর ভিতরের রাস্তা, ড্রেন মেরামত ও নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
৫) পুলিশ লাইন্সে আধুনিক সেলুন স্থাপন।
৬) হিজলগাড়ীর পুলিশ ক্যাম্পের বাকী অংশের সীমান প্রাচীর নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
৭) ভগিরতপুর পুলিশ ক্যাম্পের বাকী অংশের সীমান প্রাচীর নির্মাণ ও মাটি ভরাট কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
৮) হাটবোয়ালিয়া পুলিশ ক্যাম্পের বাকী অংশের সীমান প্রাচীর নির্মাণ ও মাটি ভরাট কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
৯) পাইকপাড়া পুলিশ ক্যাম্পের সীমান প্রাচীরের নিচের ফাঁকা অংশ নির্মাণ ও মাটি ভরাট কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
১০) দর্শনা নবগঠিত থানা অভ্যন্তরের রাস্তা ও গ্যারেজ নির্মাণ কাজের প্রস্তাব প্রেরণ।
১১) পুুলিশ লাইন্সে সুপেয় পানির জন্য “আধুনিক ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট” স্থাপন করা হয়েছে।
১২) পুলিশ সদস্যদের পরিষ্কার পরিছন্ন ও মার্জিত রাখতে আধুনিক আসবাবপত্র ও এসি সমৃদ্ধ “পুলিশ হেয়ার ড্রেসার” স্থাপন করা হয়েছে।
১৩) মুজিব জন্ম শতবর্ষ উপলক্ষে সদর ফাঁড়ির ফাঁকা জায়গায় ২৮ টি ফলজ বৃক্ষ রোপন করা হয়েছে এবং ১০ টি ক্যাম্পে তালের চারা রোপন করা হয়েছে।
১৪) পৌরসভা ও ইউপি নির্বাচন, শারদীয় দূর্গাপূজাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে যেন কোন দাঙ্গা বা মারামারিতে পূর্বের ন্যায় রামদা ব্যবহারের সংস্কৃতি বন্ধে তিনি অভিনব “রোবোকপ টিম” গঠন করেছেন।
ড. খঃ মহিদ উদ্দিন, বিপিএম(বার), ডিআইজি খুলনা রেঞ্জ, বাংলাদেশ পুলিশ খুলনা উপরে উল্লেখিত কর্মকান্ডসহ চুয়াডাঙ্গা জেলার গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙখলা মূলক আচারণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য মোঃ জাহিদুল ইসলাম, পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা’কে বিপিএম(সেবা)/পিপিএম(সেবা) প্রদানের সুপারিশ করেন।