বাংলাদেশ পুলিশের উজ্জ্বল নক্ষত্র, পুলিশ বিভাগের গর্ব বাংলাদেশের আইকনের তালিকায় বরগুনার পুলিশ সুপার মারুফ হোসেনের নামটি বলতে দ্বিধা করেনা আজ বরগুনাবাসী। প্রাথমিক জরিপে বেরিয়ে আসে বরগুনাবাসসীর প্রিয় অভিভাবকের নাম। আজ আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। নেই কোন চোর, ডাকাত, মাদক ব্যবসায়ী কিংবা সন্ত্রাসী সংগঠন। এমন আস্থাভাজন পুলিশ সুপার বরগুনাবাসী ইতিপূর্বে পায়নি। সাধারণ মানুষ তেমনটি বলেছে অপরাধ বিচিত্রাকে। সকল শ্রেণী পেশার মানুষের সাথে কথা বলে যানা যায়।
বরগুনাবাসী আজ শান্তিতে ঘুমাচ্ছে, নির্বিঘ্নে ছেলে মেয়ে স্কুল কলেজে যেতে পারছে কোন ইভটিজার নেই, নেই কোন চাঁদাবাজ, পুলিশ সুপারের কাছে কেউ কখনো বিচার নিয়ে গেলে বিচার পায়নি কিংবা হতাশ হয়ে ফিরে আসছে এমন কেউ কে খুজে পাওয়া যাবেনা।সম্প্রতি বরগুনায় চাঞ্চল্যকর রেফাত হত্যা কান্ডের সাথে জড়িত সকল আসামি কে আইনের আওতায় এনে ও প্রধান আসামি কে ক্রাস্ট করে দিয়ে তিনি বাংলাদেশের ৬৪ টি জেলার মানুষের দৃষ্টি কেড়েছেন এবং সকলের প্রশংসা পেয়েছেন।
প্রতিটা জেলায় এমন মহৎ ত্যাগী পুলিশ সুপার থাকলে রাষ্ট্রের অনেক পরিবর্তন হতো। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর মাঝে আসতো বড় পরিবর্তন পুলিশ প্রশাসন ও জনগনের মাঝে থাকতো না কোন দুরত্ব। আস্থাশীল এক পুলিশ বাহিনী পেতো এই লালসবুজের সোনার বাংলাদেশের ১৬ কোটি বাঙ্গালী। জেনে নেই এই সু-সন্তানের পিতা ও মা জননীর পরিচয়। পিতা এ এম আনোয়ার হোসেন। মাতা খায়রুনেছা। পিরোজপুরের কৃতিসন্তান ১০ই ডিসেম্বর ১৯৭২ সালে শেখ পাড়া এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম। আট ভাইবোনের মধ্যে সবার ছোট এসপি মারুফ হোসেন। পিতা ছিল সৎ আদর্শবান মহৎ মনের মানুষ। ছোট বেলা থেকেই পিতার আদর্শে আদর্শিত হয়ে বেড়ে ওঠা। করুনেচ্ছা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশুনা কালীন সকল শিক্ষকের কাছে ছিল প্রিয় মেধাবী ছাত্র। ছিল সকল ক্লাসের ফার্স্ট বয়।