নির্বাহী পরিচালক নিজেই নিউজ টি করেছেনঃ
এই চার জন "মা"কোন না কোনভাবে অবহেলিত।অথচ মায়ের পায়ের তলে সন্তানের বেহেস্ত।
উক্ত চারজন বৃদ্ধ "মা" প্রচন্ড শীতে কষ্ঠ পাচ্ছেন।তাঁদের শীতের সাথে যুদ্ধ করার মত প্রয়োজনীয় শীত বস্ত্রও নাই।তিন বেলা ৩ মুটো পেট ভরে ভাল-মন্দ খেতে পারেন না তারা। তাহলে শীতের বস্ত্র কিনবে কিভাবে তারা??
উক্ত ৪ জন মহিলা তালা উপজেলা পরিষদরের বিভিন্ন সরকারী দপ্তরে আসেন সাহায্য চাইতে।যেহেতু ভিক্ষুক মুক্ত তালা উপজেলা, যেহেতু তারা ভিক্ষুক নয় বলে দাবী করেছেন।তাদের বিধবা বাতা এবং বয়ষ্ক ভাতার দরকার।
বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব মোঃ ফরিদ হোসেনের নজরে পড়ে যান তাঁরা।তিনি সাথে সাথে ৪ জন বৃদ্ধ "মা" কে তাঁর অফিসে ডাকান এবং তাঁদের কে তাঁর অফিসের শোভাসেটে বসতে বলেন।কিন্তু তারা শোভা সেটে বসতে অনিচ্ছা প্রকাশ করেন।বলেন আমরা বাহিরে আরাম করে বসেছি,এভাবে বসতে বসতে আমাদের অভ্যাস হয়ে গিয়েছে।শোভাসেটে বসার চাইতে আমরা এভাবে মাটিতে বসেই তুপ্তি পাই।
অতপর,তাঁরা বিধি মোতাবেক বয়স্কভাতা/বিধবা ভাতার দাবীদার হিসাবে তালা উপজেলার জনদরদী নির্বাহী অফিসারের নিকট আকুল মিনতি করেন। ভাতার ব্যবস্হা করা হচ্ছে।সাথে সাথে নির্বাহী অফিসার তাঁদের কে ২ কপি করে পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও ভোটার আইডি কাডের ফটোকপি আনতে বলেন আগামী বুধবারে অফিস টাইমে।
তিনি তাঁদের ৪ জনের বিষয়ে উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তাকে বিষয় টি অবগত করেন এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে তাঁরা উক্ত ভাতাদি পেয়ে যাবেন বলে আস্বস্থ্য করেন।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন,
"জীবে দয়া করে যে জন.....সেজন সেবিছেই ঈশ্বর।