কাজী আতিক: বাংলাদেশ সরকারের ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গরীব দুঃখী গণমানুষের নেতা রাজনীতিবিদ সাতক্ষীরাবাসীর প্রিয় মুখ, সাতক্ষীরা সদর আসনের উন্নয়নের রুপকার জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, তুখোড় সাহসী রাজপথের আন্দোলন সংগ্রামের সাহসী মুজিব সৈনিক, জেলা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি, বিশ্ব সন্ত্রাস বিরোধী সংগঠন ওয়ার্ল্ড এন্টিটোরিজম’র প্রধান পৃষ্ঠপোষক, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুজিবকন্যা মানবতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব ও আদর্শ্যের আদর্শিত ব্যক্তিত্ব, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট নৌ-কমান্ডো ০০০১ বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।
যিনি একজন সাদা মনের মানুষ, পরোপকারী, যিনি প্রতিহিংসার রাজনীতি করেননা। যিনি কর্ম-যোগ্যতা ও ভালবাসা এবং উন্নয়ন দিয়ে সাতক্ষীরার সর্বস্তরের জনতার গর্ব ও অহংকার আশার-আকাঙ্খার প্রদীপ হয়েছেন। যিনি মেহনতী ও শ্রমজীবি খেটে খাওয়া সাধারণ নিরীহ মানুষের সুখ-দুঃখের সর্বসময়ের সাথী। দিন-রাত নিজের আরাম-আয়েশকে বিসর্জন দিয়ে বিশ্ব সেরা প্রধানমন্ত্রী ও বাংলার¬ গরীব দুঃখী মানুষের প্রাণের নেত্রী দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সর্বস্তরের জনতার দোয়ারে দোয়ারে গিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত কে শক্তিশালী করতে সাধারণ জনগণকে ঐক্যবদ্ধ এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন।
বাংলার উন্নয়নের কারিগর, মহিয়সী নেত্রী বঙ্গকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য সব সময় তার দীর্ঘায়ু ও সুস্থ্যতা কামনা করেন। তিনি এমনই একজন ব্যক্তিত্ব যিনি সকালে ঘুম থেকে উঠে মহান আল্লাহ ও রাসূল কে স্মরন করে হাসি মুখে বেরিয়ে যান অসহায় মানুষের সেবা ও সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও দলীয় সাংগঠনিক কর্মকান্ডে।
জনস্বার্থে সকল প্রকার উন্নয়ন সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে তিনি সকলের মাঝে হয়ে উঠেছেন এক জনপ্রিয় জননন্দিত নেতা। যার ছোয়ায় সাতক্ষীরা আজ আলোকিত। সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি সব সময় তার নিজ নির্বাচনী এলাকায় থেকে সাধারণ মানুষের সুখ-দুখের সাথী হয়ে কাজ করে চলেছেন। প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের সুখ দুঃখ অবলোকন করতে সরেজমিনে ঘুরে বেড়ান তিনি।
ঢাকায় গিয়ে থাকতে তাঁর ভাল লাগেনা। তিনি সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে ভাল বাসেন। আর যখন তিনি ঢাকায় থাকেন সাতক্ষীরার উন্নয়নে ফাইলপত্র নিয়ে বিভিন্ন দপ্তর ও সচিবালয়ে এতিমের মত ঘুরে বেড়ান। জেলার সামগ্রীক উন্নয়নে কিভাবে একটু বেশি বরাদ্দ আনতে পারেন সেজন্য কাজ করেন তিনি। সাতক্ষীরাবাসী তার মত একজন যোগ্য মানুষকে ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি করতে পেরে মহা খুশি। মহান জাতীয় সংসদেও তিনি বলেছেন, আমি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে এমপি হয়েছি, আমি জনগণের চাকর হিসেবে কাজ করতে চায়। যিনি ঢাকায় থাকতে পারেননা। এলাকার মানুষের ভালবাসা এবং নাড়ীর টানে বারবার ছুটে আসেন তার নির্বাচনী এলাকায়। সাতক্ষীরা সদর নির্বাচনী এলাকায় ভালবাসা ও উন্নয়নের ছোয়ায় জামাতের ঘাঁটি ভেঙ্গে আওয়ামী লীগের দূর্গ তৈরী করে যিনি বারবার সাতক্ষীরার মানুষের ভোটে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। সাতক্ষীরার উন্নয়নের কারিগর অসহায় ও সাধারণ মানুষের আশা ভরসার একমাত্র আশ্রয়স্থল বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।
যিনি মহান জাতীয় সংসদে উন্নয়ন বঞ্চিত সাতক্ষীরার কথা বারবার তুলে ধরেছেন। তাঁর নির্বাচনী এলাকার মানুষদের শান্তি ও স্বস্তিতে রাখতে তিনি মহান সংসদে বলেছেন আমার সাতক্ষীরার মানুষ কেন কষ্ট পাবে ? সাতক্ষীরাবাসীর দাবী সাতক্ষীরার উন্নয়নে বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি রবির চাওয়া দাবীগুলি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পুরণ করবেন এবং তার জীবদ্দশায় এমপি রবিকে বাংলাদেশ সরকারের যে কোন একটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়ে মন্ত্রী সভায় স্থান দেবেন। এটাই সাতক্ষীরাবাসীর একমাত্র চাওয়া মানবতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে।