এসময় প্রধান অতিথি বলেন, এই পরিস্থিতিতে সব চেয়ে বেশি বিপদে পড়েছেন নিন্ম মধ্যবিত্তরা। পবিত্র ঈদ উদযাপনসহ করোনা-আম্ফান পরিস্থিতিতে তারা যে উদ্যোগ নিয়েছে। মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। তা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। তারা যেভাবে এগিয়ে এসেছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্র ব্যবস্থাও যেন এ ভাবে এগিয়ে আসে। তিনি এই মহতী উদ্যোগকে স্বাগত জানান।
অনুষ্ঠানে ১২০ টি পরিবারের মধ্যে ঈদ সামগ্রি পেঁয়াজ, আদা, রসুন, গরম মশল্লা, আলু, চিনি, সেমাই, লবন, লাচ্চা, তেল বিতরণ করা হয়। এছাড়া ঈদের দিন গরু কোরবানির মাংস পর ওই ১২০টি পরিবারের বাড়িতে পৌছে দেওয়া হবে।