সিটিজেন জার্নালিষ্ট,সাতক্ষীরা: মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার শ্রেষ্ঠ উপহার জমি আছে, ঘর নেই” আশ্রায়ন প্রকল্প-২ প্রকল্পে খুলনা বটিয়াঘাটা উপজেলাতে ৫১৭ টি ঘর তৈরির কাজ চলমান রয়েছে।খুলনা প্রতিনিধি জানান, সোমবার সকালে আশ্রায়ন প্রকল্প-২ এর চলমান কাজ সরেজমিনে পরিদর্শন করতে যান বটিয়াঘাটা উপজেলার বিঞ্জ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও নির্বাহী অফিসার জনাব দেবাশীষ চৌধুরী।এ সময় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নির্বাহী অফিসারের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।পরিদর্শন কালে ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রতিবেদক দেখতে পান, ঘরগুলো টিন দিয়ে তৈরি করার কথা ছিলো কিন্তু টিনের পরিবর্ত্তে ইট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।
সূত্র জানায়,খুলনা বিভাগীয় কমিশনার জনাব মো:লোকমান হোসেন মিয়া ও খুলনা জেলার বিঞ্জ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হেলাল হোসেনের নির্দেশনা ও সম্মতি মোতাবেক টিনের পরিবর্ত্তে ঘরগুলোর ইট দিয়ে দেওয়াল তৈরি করা হয়েছে। কাজের গুনগত মান নিশ্চিত করতে সেখানে হঠাৎ হঠাৎ পরিদর্শনে যাচ্ছেন ইউএনও দেবাশীষ চৌধুরী।ঘরগুলো ইট দিয়ে তৈরির কারনে উপকারভোগীরা খুব আনন্দিত।উপকারভোগীরা খুলনা বিভাগীয় কমিশনার জনাব মো:লোকমান হোসেন মিয়া ও খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেনর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তাঁদের কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
সূত্র আরো জানান,খুলনা বিভাগীয় কমিশনার এবং জেলা প্রশাসক খুলনা মহোদয়ের সম্মতিক্রমে বটিয়াঘাটা উপজেলায় ৫১৭জন উপকারভোগীর মাঝে টিনের পরিবর্তে ইটের ঘর নির্মানকাজ চলমান রয়েছে। সরকার কর্তৃক গৃহীত এ মহৎ কাজ বাস্তবায়নে সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন বটিয়াঘাটা উপজেলার নির্বাহী অফিসার জনাব দেবাশীষ চৌধুরী।

প্রসংঙ্গত বটিয়াঘাটা উপজেলার জনবান্ধব ইউএনও দেবাশীষ চৌধুরী ইতিপূর্বে খুব সুনাম ও দক্ষতার সহিত সাতক্ষীরা সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার(ভূমি) হিসাবে দায়িত্ব পালন করে গেছেন।সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ভূমি অফিসে আগত জনগনদের বসার জন্য তিনি “মাটির টানে” নামে একটি সেবা ঘর স্থাপন করেছিলেন।সেখানে দূরদূরান্ত থেকে আগত জনগন এসে মাটির টানে ঘরটিতে বসে বিশ্রাম নিতে পারেন।





০ মন্তব্য

আরও পোস্ট পড়ুন

মতামত দিন