ভোলা-লক্ষ্মীপুর নৌরুটে যাত্রী ও পণ্য সেবার মানোন্নয়নে ভোলা ইলিশাঘাট ও লক্ষ্মীপুরের মজু চৌধুরীর ঘাটের মধ্যে ফেরি চলাচলের সংখ্যা পর্যায়ক্রমে বাড়ানো হবে। মজু চৌধুরীর ঘাট এলাকায় নদীর নাব্যতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় ড্রেজিং করা হবে। ভোলা-লক্ষ্মীপুর নৌরুটে দ্রুত ফেরি চলাচলের জন্য লক্ষ্মীপুরের মতিরহাটে একটি ঘাট নির্মাণের পদক্ষেপ নেয়া হবে। ঢাকা- লক্ষ্মীপুর নৌপথে লঞ্চ সার্ভিস পুনরায় এবং ঢাকা-ভোলা নৌরুটে দিনের বেলায় লঞ্চ চলাচলের ব্যবস্থা করা হবে।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবদুস সামাদ আজ ঢাকায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ভোলা-লক্ষ্মীপুর নৌরুটের বিভিন্ন সমস্যা নিরসনে আয়োজিত বৈঠকে এসব কথা বলেন। ভোলা ডেভেলপমেন্ট ফোরাম (ভিডিএফ) এর ১৫টি দাবির প্রেক্ষিতে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এ বৈঠকের আয়োজন করে।
বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব শাহাবুদ্দিন আহমদ, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ, বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মাহবুব উল ইসলাম, বিআইডব্লিউটিসি’র চেয়ারম্যান সৈয়দ মোঃ তাজুল ইসলাম, ভোলা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক, লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক অঞ্জন চন্দ্র পাল, ভিডিএফ’র উপদেষ্টা মোঃ মাহবুবুর রহমান হিরন, সভাপতি আবুল কাসেম ও সাধারণ সম্পাদক জহুরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।