ফেইজবুকে অভিযোগ পেয়ে নেটপাটা অপসারণ করতে ছুটে গেলেন সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও নির্বাহী অফিসার জনাব দেবাশীষ চৌধুরী। সূত্র জানায়, গতকাল এনটিভির ক্যামেরা পোর্সোন শেখ আরিফুল ইসলাম আশা সদর উপজেলার ভোমরা সড়কের গাংনিয়া ব্রিজের নিচে নেটপাটা দিয়ে কতিপয় দুষ্টু প্রকৃতির মানুষেরা মাছ ধরছে বলে ফেইজবুকে নেটপাটার ছবি তুলে ফেইজবুকে অভিযোগ আকারে স্টাটাস দেন এবং উক্ত অভিযোগটি Dc Satkhira Mostofa kamal এবং Uno Satkhira Sadar ফেইজবুকে ট্যাগ করেন।
উক্ত অভিযোগ সম্পকিত পোষ্টটি নজরে আসে সাতক্ষীরা জেলার বিঞ্জ জেলা ম্যাজেস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক জনাব এসএম মোস্তফা কামালের।
পরের দিন জেলা প্রশাসকের দিক নির্দেশনা মোতাবেক সাতক্ষীরা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব দেবাশীষ চৌধুরীর নেতৃত্বে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভুমি) জনাব রনি আলম নূর , আলিপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্জ আব্দুর রউফ সহ স্থানীয় জনগণের সহযোগীতায় মঙ্গলবার সকালে সেখানে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে নেটপাটা অপসারণ হয়। নেপপাটা অপসারন করে সদর উপজেলার বিঞ্জ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট জনাব দেবাশীষ চৌধুরী উপস্থিত জনগণ কে বলেন,জলাবদ্ধতা দুর করণে জেলার সকল সরকারি খালের ইজারা বাতিল করা হয়েছে।তাই সাতক্ষীরার মানুষ কে জলাবদ্ধতা থেকে মুক্ত করতে আমাদের এই অভিযান অব্যহত থাকবে।
তিনি আরো বলেন, পুনরায় যদি কেউ আবার রাতার অন্ধকারে নেটপাটা দেওয়ার চেষ্টা করেন তাহলে আমরা খালের আসেপাসে বসবাস কৃত মানুষ দের কে দোষারোপ করবো। সুতরাং ব্রিজের আসেপাসে বসবাসকৃত মানুষেরাই খালটি দেখে রাখবেন যেন কেউ এখানে পুনরায় নেটপাটা দিতে না পারেন।এসময় সাতক্ষীরা সদর থানার সাব-ইন্সপেক্টর শরীফ এনামুল সহ সঙ্গীয় ফোর্স নেট পাটা অপসারণে মোবাইল কোর্ট কে সর্বাত্মক সহযোগীতা করেন।