বিজিবি’র সরকারী কাজে বাধা দেওয়ায় ট্রাক্টর চালক কে পিটানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন মাদরা ক্যাম্পের নায়েক মিজান। তিনি জানান,গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চোরাচালানী মালামাল ধরার জন্য তিনি ও তার টিমের সমদ্যরা দ্রুত যাচ্ছিলেন। কিন্তু চোরাকারবারি দের নির্দেশে ট্রাক্টর চালক শাহিনুর রহমান (৩৫) ট্রাক্টর নিয়ে রাস্তা আড় করে রাখেন।যাতে করে চোরাকারবারি রা দ্রুত পালিয়ে যেতে পারে।এক পর্যায়ে ট্রাক্টর সরাতে বল্লে শাহিনুর ট্রাক্টর স্টার্ট দিয়ে নায়েক মিজান কে চাাচা দিতে উদ্যোত হয়। তখন নায়েক মিজান কে বাঁচানোর জন্য বিজিবি সদস্যরা চোরাকারবারি র সেল্টার দাতা ট্রাক্টর চালক শাহিনুর রহমান কে মারধর করে।
প্রত্যক্ষদর্শী রা জানান, চোরাকারবারি দের একটা বড় সিণ্ডিকেট আছে ঐ এলাকায়। সেই সিণ্ডিকেটে র হোতা এক সাবেক চেয়ারম্যান। সেই সাবেক চেয়ারম্যানের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে কিছুদিন আগে নায়েক মিজান বিপুল পরিমানে রুপা জব্দ করে এবং সেই চেয়ারম্যান কে কাকডাঙ্গা ক্যাম্পে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে। এতে করে সাবেক ঐ চেয়ারম্যান নায়েক মিজান সহ বিজিবির প্রতি ক্ষিপ্ত। তার ই ধারাবাহিতায় সাবেক ঐ চেয়ারম্যানের নির্দেশে চোরাকারবারি দের একটি গ্রুপ বিজিবির প্রতি হামলা করে।কিন্তু চোরাকারবারি রা সাংবাদিক দের ভুল তথ্য দিয়ে বিজিবির বিপক্ষে সংবাদ পরিবেশন করেছে।
প্রাসংঙ্গত : সম্প্রতি বিএসএফ এর হারিয়ে যাওয়া রাইফেল টি আলিপুর থেকে উদ্ধার করেছিল নায়েক মিজান।
তাছাড়া সাতক্ষীরা জেলার ভোমরা বর্ডার সহ ঝাউডাঙ্গা -কাকডাঙ্গা ও মাদরা ক্যাম্প এলাকায় যত বড় বড় সোনার বিস্কুট ও রুপার চালান আটক করা হয়েছে তার প্রায় সব গুলো অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ৩৩ বিজিবির স্পেশাল দায়িত্বে থাকা নায়েক মিজানুর রহমান।
এছাড়া ঐ সব বর্ডারে অস্ত্র সহ বিপুল পরিমান মাদক উদ্ধার এমন কি সর্বপ্রথম সাতক্ষীরায় এলএসডি মাদক উদ্ধার করেছে নায়ক মিজান।
যার কারনে নায়েক মিজান এখন চোরাকারবারি দের শত্রু হিসাবে পরিনত হয়েছে। সেকারনে নায়েক মিজান কে সাতক্ষীরা থাকে তাড়ানোর জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে।
– প্রেস বিজ্ঞপ্তি