শহরে কিছু মানুষের কাছে খুব খ্যাতিমান চিকিৎসক (মেডিসিন বিশেষজ্ঞ)
তিনি এক প্রেসক্রিপশনে ৩ ধরনের ডায়াবেটিসের ঔষধ লিখেছেন।
প্রথম দিন ঔষধ খেয়ে রোগীর সুগার কুমে ৫ এ চলে এসেছে। রাত ৯ টার দিকে এ প্রতিবেদক ডাক্তার সাহেব কে ফোন দিয়ে জানালেন  বিষয়টি।

প্রতিবেদক ডাক্তার সাহেব কে 01819-208425 নাম্বারে  ফোন দিয়ে বলিলেন, Metformin+Linamet +Dimerol এর থেকে ১ টা ঔষধ কম খেতে দেবো রোগীকে? রোগীর অবস্থা তো খুব খরাপ মাথা ঘুরছে রোগীর।

ডাক্তার সাহেব উত্তরে প্রতিবেদক কে বলিলেন… আমার কাছে শুনতেছেন কেনো? আপনি নিজে চিকিৎসা দেন,,অথবা অন্য ডাক্তার দেখান।

জাতির প্রশ্ন  কোন সুস্থ্য ডাক্তার তার রোগীর স্বজনদের সাথে কি এমন  আচরণ করতে পারেন??

এ প্রতিবেদকের  প্রশ্ন–সাাতক্ষীরার মানুষ তার কাছে হুতোসে  চিকিৎসা নিতে যান কেনো? তিনি দিনে ও রাতে ১০০ প্লাস রোগী দেখে চোখে ঝাপসা দেখেন। তাই রিল্যাক্স করতে মুখে প্রায় সময় চুইনগ্যাম চিবান তিনি।

এক প্রেসক্রিপশনে ১৫-১৬ টা ঔষধ লেখেন।তাই যেটায় সারে আর কি!!

২০০৯ সালে ঐ খ্যাতিমান চিকিৎসক ও তার স্ত্রী গাইনি ডাক্তার হিসাবে সাতক্ষীরা সদর হসপিটালে যোগদান করেছিলেন।তখন তিন এসপি বাংলোর পিছনে নাহার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ২য় তলা ও ৩য় তলায় ভাড়া থাকতেন এবং সেখানেই রোগী দেখতেন।মাত্র ১৩ বছরের মধ্যে তিনি সাতক্ষীরা  শহরের কাটিয়া এলাকায় একটি নিজস্ব জমি কিনে আলিশান বিল্ডিং করে স্বামী-স্ত্রী দুই জনে মিলে রমরমা চিকিৎসা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন ঐ ডাক্তার দস্পতি। সাথে প্যাথলজি ব্যবসা তো আছেই।এছাড়া ডাক্তার দম্পতি র পার্সোনাল দুটি প্রাইভেট কার আছে। বিশ্বস্ত সুত্র জানায়, নামে-বেনামে তাদের ঢাকা ও সাাতক্ষীরায় অঢেল সম্পদ তৈরি করেছেন সাতক্ষীরার মানুষের রক্ত চুষে।

ভুক্তভোগী রা জানান, তার দুই কম্পাউন্ডার আছে নাম দুইটার ” হ ” দিয়ে।ধরে নিলাম তাদের আচরণে তাদের নাম হওয়া উচিত ছিলো হারামি।
তারা নবাব সিরাজউদ্দৌলার পাটে থাকে। তাদের ফোনেও ঠিক মত পাওয়া যায়না।সব সময় তারা রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখক দের মত বিজি থাকেন এবং ধান্ধায় থাকেন রোগীদের কিভাবে প্যাথলজি করানো যায়।

আপডেট সাতক্ষীরা পরিবার মনে করেন, আমাদের  শুভাকাঙ্ক্ষী দের সাধারণত পরামর্শ দিয়ে বলে থাকি মেডিসিন বিশেষজ্ঞ দরকার হলে ডা: আসাদ ভাই কে দেখান,ডা: সঞ্জয় কাকা কে দেখান, ডা: মানোষ দা কে দেখান,ডা: সুমন দাস কে দেখান, ডা: ফয়সাল কে দেখান বাট উনার কাছে কেউ চিকিৎসা নিতে গিয়ে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হইয়েন না।





০ মন্তব্য

আরও পোস্ট পড়ুন

মতামত দিন