♣♣♣♣
ঘরমুখো মানুষের ঈদ যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে মাঠে নেমেছেন নৌপরিবহন মন্ত্রনালয়ের সচিব জনাব মোঃ আবদুস সামাদ।সোমবার সকালে তিনি ঢাকার সদরঘাট এলাকায় যান নৌপথের যাত্রীদের কে নিরাপদ ভ্রমন নিশ্চিত করতে।এসময় নৌপরিবহন সচিব বিভিন্ন রুটের যাত্রীদের সাথে কথা বলেন ও তাদের সুবিধা অসুবিধা সমূুহ শোনেন।টিকিট কাউন্ডার গুলো অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন কিনা সেটাও ক্ষতিয়ে দেখেন সচিব।এসময় চঞ্চ মালিক ও চালক দের কে অতিরিক্ত যাত্রী ও অতিরিক্ত যানবহন বহন করতে নিষেধ করেন নৌসচিব আবদুস সামাদ।

নৌবন্দর পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিক দের সাথে ব্রিফিং কালে বলেন,প্রতি বৎসর ঈদের সময় অতিরিক্ত যাত্রী ও পন্যবাহী ট্রাক বহন করার কারনে চঞ্চ বা ফেরী ডুবে যাওয়ার ঘটনা ঘটে।ফলে ঈদ উৎসবে বাড়ি যেতে গিয়ে প্রান হারায় অনেকে।যেটা অত্যান্ত দুঃখজনক অপ্রত্যাষিত ঘটনা।তাই আমরা এবার ঈদুল আযহা উপলক্ষে বিশেষ টিম পরিচালনা করছি।টিম গুলো সার্বক্ষনিক চঞ্চ ও ফেরীগুলোকে মনিটরিং করছে।আমাদের বন্দরের ট্রাফিক বিভাগ জান-যট নিরাশনে নিরালস চেষ্টা করে যাচ্ছেন। আমরা আসাকরি এবৎসর কোন প্রকার দুর্ঘটনা ঘটবেনা।আমাদের বন্দর কতৃপক্ষ সব সময় যাত্রীদের কে নিরাপর্ত্তা প্রদাণে প্রস্তুত রয়েছে। অজ্ঞান পার্টি,মলম পার্টির হাত থেকে যাত্রীদের কে আরো বেশি সচেতন থাকার জন্য নৌপরিবহন সচিব আহবান জানান।

তিনি আরো বলেন,নাব্যতা সংকটের কারণে ১৪ দিন ধরে ফেরি চলাচল ব্যাহত হচ্ছিল। শনিবার সকাল থেকে কাঁঠালবাড়ি-শিমুলিয়া নৌপথের নাব্যতা সংকট কেটে গেছে। বর্তমানে এই নৌপথে ১৭টি ফেরি চলাচল করছে। তবে ঈদের কারণে এ নৌপথে যাত্রীবাহী বাস ও গরুবোঝাই ট্রাকের চাপ বেড়েছে।পরিদর্শন কালে নৌ পরিবহন সচিব মহোদয়ের সাথে বিআইডব্লুইটিএ চেয়ারম্যান,সদরঘাটের বন্দর ট্রাফিকের উপ-পরিচালক,স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।





০ মন্তব্য

আরও পোস্ট পড়ুন

মতামত দিন