যুগ্মসচিব হিসেবে পদোন্নতি পেলেন ঢাকা উত্তর সিটির প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আ,ন,ম তরিকুল

দ্বারা zime
০ মন্তব্য 400 দর্শন

 

সরকারের উপসচিব থেকে যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি পেয়েছেন ২২১ জন কর্মকর্তা। পদোন্নতিপ্রাপ্তদের মধ্যে বিদেশে বিভিন্ন দূতাবাস ও মিশনে থাকা ৬ জন উপসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাও রয়েছেন।

পদন্নোতি প্রাপ্তদের মধ্যে  ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আলোচিত “জালিয়াতির মাধ্যমে রাজস্ব আত্মসাৎ ” –ঘটনা উদঘাটনকারী নায়ক (প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা  আ,ন,ম  তরিকুল ইসলাম ও রয়েছেন।

সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর ) রাতে তাঁদেরকে পদোন্নতি দিয়ে আদেশ জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

এতে বলা হয়, পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তা উন্নীত পদে যোগদানের তারিখ থেকে পদোন্নতিপ্রাপ্ত পদের বেতন-ভাতা প্রাপ্য হবেন। তবে বৈদেশিক ভাতা এবং এন্টারটেইনমেন্ট অ্যালাউন্সের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দূতাবাস বা মিশনের মূল পদের নির্ধারিত হার প্রযোজ্য হবে।

এতে আরও বলা হয়, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বদলি বা অন্য কোনো কারণে পদগুলো শূন্য হওয়ার আগে পর্যন্ত উন্নীত বেতনস্কেল বহাল থাকবে।

ঢাকা উত্তর সিটির প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আ,ন,ম তরিকুল ইসলাম মুজিব আদর্শের এক জন বিশ্বস্ত সৈনিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা, বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান , সৎ, মেধাবী ও সাহসী কর্মকর্তা হিসাবে সকলের পরিচিত।

সম্প্রতি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আলোচিত ঘটনা ” জাল রশিদের মাধ্যমে হোল্ডিং ট্যাক্সের টাকা আত্মসাৎ এবং কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়াই জালিয়াতির মাধ্যমে ট্রেড লাইসেন্স ইস্যুকরণ”—এটি উদঘাটন ও চিহ্নিত করে নগরবাসীর আস্হার প্রতীক হিসেবে নিজেকে অধিষ্ঠিত করেছেন আ,ন,ম তরিকুল ইসলাম । ” জাল রশিদের মাধ্যমে হোল্ডিং ট্যাক্সের টাকা আত্মসাৎ এবং কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়াই জালিয়াতির মাধ্যমে ট্রেড লাইসেন্স ইস্যুকরণ “—- এটি উদঘাটন ও চিহ্নিতকরণ করেছেন আ,ন,ম  তরিকুল ইসলাম।
তাঁর মেধা, কর্মদক্ষতা, দেশপ্রেম ও সাহসী পদক্ষেপের এক অন্যতম নির্দশন মর্মে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের  মেয়র মো: আতিকুল ইসলাম একটি ডিও পত্র দিয়েছেন এবং তাঁকে বিশেষ ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের রাজস্ব বিভাগের কার্যক্রমে অটোমেশন( অনলাইনে ট্যাক্স আদায়) চালু হয়েছে ৩ বছর আগে থেকে , কিন্তু কেউ এই চক্রের উদঘাটন করতে পারেননি।

আ,ন,ম তরিকুল ইসলাম একমাত্র কর্মকর্তা তিনি মাত্র ৮ মাস কর্মকালীন সময়ের মধ্যে তিনি এই দু:সাহসিক কাজটি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চিহ্নিত করে জাতির সামনে নিয়ে এসেছেন। আর শুধু উদঘাটন ও চিহ্নিত করে তাঁর দায়িত্ব শেষ করেননি , প্রকৃত জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে দুদকে মামলাও করেছেন সময়ের এই সাহসী কর্মকর্তা। একজন কর্মকর্তার দেশপ্রেম ও কাজের প্রতি আন্তরিকতা এবং সাহস কতটা বেশি থাকলে নিজ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ ধরনের দু:সাহসিক ও চ্যালেন্জিং কাজ করা যায়।

আ,ন,ম তরিকুল ইসলাম  ভুৃমি মন্ত্রণালয়ে কাজ করার সময় তাঁর  হাতে ভুমির ডিজিটালাইজেশনের  কাজ শুরু হয়, এমনকি MoU স্বাক্ষরিত হওয়ার দিন থেকেই ভুমির ডিজিটালাইজেশন শুরুর নিমিত্তে RSK সিস্টেম তৈরি করতে একটানা প্রায় ৪ বছর নিরলস পরিশ্রম করে তৈরি করে উদ্বোধন উপযোগী করেছিলেন। আজকের ভূমির যে সেটার ভিত্তি তরিকুল ইসলামের হাতে তৈরি করা।

এছাড়া আ,ন,ম তরিকুল ইসলাম  সাতক্ষীরা জেলার ২ টি উপজেলা কলারোয়া ও দেবহাটার নির্বাহী অফিসার হিসেবে প্রায় ৬ বছর কাজ করেছেন। দেবহাটা উপজেলায় মিনি সুন্দরবনখ্যাত ” রূপসী দেবহাটা ম্যানগ্রোভ পর্যটন কেন্দ্র ” সৃষ্টি তাঁর নিজ হাতে।

আ,ন,ম তরিকুল ইসলাম  একজন কঠোর পরিশ্রমী, দক্ষ, সৎ ও সৃষ্টিশীল এবং আইসিটি বান্ধব কর্মকর্তা । তাঁর কর্মদক্ষতা অতুলনীয়।তাঁর জন্য অফুরান শুভ কামনা আপডেট সাতক্ষীরা পরিবারের পক্ষ থেকে।





০ মন্তব্য

আরও পোস্ট পড়ুন

মতামত দিন