কাকড়া ও কুচে চাষ করে ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারেন দেশের দক্ষীন-পশ্চিম অঞ্চলের মানুষ

দ্বারা zime
০ মন্তব্য 162 দর্শন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

চিংড়ির পাশাপাশি বিশ্ব বাজারে কাঁকড়া ও কুচের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। ফলে কাঁকড়া ও কুচে চাষ করে ভাগ্য বদলাতে পারেন দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ। চিংড়ির পাশাপাশি কাঁকড়া ও কুচে চাষে খুলে গেছে সম্ভাবনার নবদিগন্ত। এমনই প্রত্যাশার কথা বলেছেন মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ এমপি।

শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) সকালে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ‘খুলনা অঞ্চলে কাঁকড়া, কুচিয়া ও চিংড়ি চাষের বর্তমান অবস্থা, সমস্যা ও করণীয়’ বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে কাঁকড়া ও কুচে চাষের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। এর মাধ্যমে যেমন প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব, তেমনি দেশের বেকারত্বও দূর করা সম্ভব।

বাংলাদেশের নির্বাচিত এলাকায় কুচে ও কাঁকড়া চাষ প্রকল্পের আওতায় মৎস্য অধিদপ্তর আয়োজিত এই কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য মিসেস রিফাত আমিন, মৎস্য অধিদপ্তরের মহা-পরিচালক সৈয়দ আরিফ আজাদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কেএম আরিফুল হক, সমাজসেবক ডা. আবুল কালাম বাবলা প্রমুখ।

মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন মৎস্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক রনজিত কুমার পাল, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম সরদার, প্রকল্প পরিচালক বিনয় কুমার চক্রবর্তী, এল্লারচর মৎস্য গবেষণা কেন্দ্রের উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নাজমুল হুদা, ডুমুরিয়া উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সরোজ কুমার মিস্ত্রী, মৎস্য ব্যবসায়ী বিশ^নাথ ঘোষ, দীনবন্ধু মিত্র, মৎস্য কর্মকর্তা বিনয়কৃষ্ণ সাহা প্রমুখ। কর্মশালায় সাতক্ষীরা, বাগেরহাট ও খুলনা অঞ্চলের হ্যাচারি মালিক, ডিপো মালিক, চাষীসহ ৩৩জন মৎস্য ব্যবসায়ী অংশ নেন

সূত্রঃপত্রদূত নেট।







০ মন্তব্য

আরও পোস্ট পড়ুন

মতামত দিন