খুলনা রেজ্ঞের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল ড.খ:মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার বলেছেন,আইন-শৃংখলা রক্ষা ও অপরাধ দমনে পুলিশ কে সব সময় তৎপর থাকতে হবে,অপরাধ দমনে জিরো টলারেন্স নিয়ে কাজ করতে হবে,মাদক ও অস্ত্র উদ্ধারে তৎপরতা বৃদ্ধি করতে হবে,বুধবার বেলা ১১ টায় খুলনা রেঞ্জ অফিসের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় সভাপতির ব্যক্তব্যে এসব কথা বলেন খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি ড.খ:মহিদ উদ্দিন বিপিএম-বার।
অপরাধ পর্যালোচনা সভায় রেঞ্জ ডিআইজি ড.খ:মহিদ উদ্দিন আরো বলেন,প্রত্যেকটি মামলা তদন্ত কার্যক্রমে নিবিঢ় তদারকি ও সুচারুভাবে সম্পাদন করতে হবে, ওয়ারেন্ট ও আলামত নিষ্পত্তির উপর জোর দিতে হবে।
ড.মহিদ উদ্দিন বলেন,বিট পুলিশিং কার্যক্রম সমাজের সকল স্তরে পৌঁছে দিতে হবে, পুলিশি সেবা জনগনের দৌরগোড়ায় পৌছে দিতে হবে।জনতার পুলিশ হতে হবে।
খুলনা রেজ্ঞের এডিশনাল ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (প্রশাসন এন্ড অর্থ) মো: হাবিবুর রহমান বিপিএম এঁর সঞ্চালনায় উক্ত অপরাধ পর্যালোচনা সভায় খুলনা রেজ্ঞের অতিরিক্ত ডিআইজি(অপারেশন এন্ড ক্রাইম) একেএম নাহিদুল ইসলাম,খুলনা রেজ্ঞ অফিসের পুলিশ সুপারগণ,যশোরের পুলিশ সুপার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন,বাগেরহাটের পুলিশ সুপার পঙ্কজ চন্দ্র রায়,মেহেরপুরের পুলিশ সুপার এসএম মুরাদ আলী সাতক্ষীরার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান,খুলনার পুলিশ সুপার এসএম শফিউল্লাহ,কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার এসএম তানভীর আরাফাত,নড়াইলের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন,মাগুরার পুলিশ সুপার খান মুহাম্মদ রেজোওয়ান,ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মুনতাসিরুল ইসলাম,চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার মো:জাহিদুল ইসলাম,রেঞ্জ অফিসের মিডিয়া সেলের প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরফুদ্দিন,রেঞ্জ অফিসের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার জালাল উদ্দিন সহ র্যাব-৬, এপিবিএন, নৌ-পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ, পিবিআই, গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিগণ উক্ত ক্রাইম কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন।