সারা দেশ যখন করোনা আক্রান্ত, সারা দেশের মানুষ যখন দিশেহারা তখন মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর দিক নির্দেশনা মোতাবেক প্রত্যেকটি জেলার সংসদ সদস্য গণ,দায়িত্ব প্রাপ্ত সচিব,জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার,সিভিল সার্জন,নির্বাহী অফিসার গণ নিজ নিজ জাগায় থেকে করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাড়িয়ে তাদেরকে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।

সরকারের পাসাপাসি সমাজের বিত্তবান ও মানবিক মানুষ গুলোও বসে নেই। তারা তাদের নিজ নিজ জাগায় থেকে সাধ্য মোতাবেক করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য ও সহযোগীতা করেছেন। এর মধ্যে কেউ কেউ ত্রাণ দিচ্ছেন,চিকিৎসক গণ জীবন বাজী রেখে চিকিৎসা দিচ্ছেন, কেউ চাল-ঢাল কিনে দিচ্ছেন আবার কেউ বা নগত অর্থ তুলে দিচ্ছেন করোনা ও ঘূর্ণিঝড় আমপানে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে। করোনায় লক ডাউন পরিস্থিতিতে দোকান পাট বন্ধ থাকায় দোকানদারদের মাথায় এক প্রকার হাত উঠেছে বল্লেই চলে। দোকান ঠিকমত খুলতে না পারায় তাদের বেঁচাকেনা নেই বল্লেই চলে। তারা মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ। তারা না পারো কারো কাছে হাত পাততে না পারে কারো কাছে কিছু চাইতে।আর এই দুরবস্থার মধ্যে যদি মালিকের দোকান ভাড়ার চাপ থাকে তাহলে সে দোকানদারের রাতের ঘুম শেষ।

আর এবার সেই দোকানদার দের বোবা কান্নায় সাড়া দিলেন সাতক্ষীরায় শহরের বিশিষ্ট সমাজ সেবক আলহাজ্জ ডা. আবুল কালাম বাবলা। করোনা পরিস্থিতি র কারনে ও মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর দিক নির্দেশনা মোতাবেক তিনি তার তুফান কোম্পানি লিমিটেড সংলগ্ল ২২ টি দোকানদারের মে ও জুন/২০২০ খ্রিস্টাব্দ পরপর  দুই মাসের দোকান ভাড়া মওকুফ করে দিয়েছেন।  এবিষয়ে জানতে চাইলে ডা.আলহাজ্জ আবুল কালাম বাবলা আপডেট সাতক্ষীরা কে জানান মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক এবং  করোনা ও ঘূর্ণিঝড় আমপানে ক্ষতিগ্রস্তদের দুঃখ,দর্দশার কথা  আমি আমার মার্কেটের ২২ টি দোকানদারের মে ও জুন মাসের দোকান ভাড়া মওকুফ করে দিয়েছি। তিনি জানান মানুষের জন্য কিছু করতে পারলে আমি আত্মতৃপ্তি পাই।   





০ মন্তব্য

আরও পোস্ট পড়ুন

মতামত দিন