সাতক্ষীরা শহরেই অবস্থিত মুনজিতপুর গ্রাম। থানা থেকে মুনজিতপুরের দুরত্ব মাত্র ২০০ গজ। থানার অধিকাংশ পুলিশ অফিসারগণ ভাড়া থাকেন এই মুনজিতপুর গ্রামে।অথচ ইদানিং মুনজিতপুরে চোরের উপদ্রোপ বেড়ে গেছে। জুবলী স্কুল মোড় থেকে একটু সামনে অবস্থিত জ্যোতি ভিলায় থাকতেন সাংবাদিক মাহফুজ।শুক্রবার রাত ৩ টার পরে জ্যোতি ভিলার নিচ তলা থেকে ২ টো মোবাইল চুরি হয়ে যায় সাংবাদিক মাহফুজের।ফোন দুটোর মধ্যে ১ টি অপ্পো A-31 আর একটি বার্টন সেট।এবিষয়ে সাংবাদিক মাহফুজ সদর থানায় জিডি করেছেন। জিডি নং ৮৪৪, ১৬/০১/২০২১ খ্রিষ্টাব্দ। 

সেখান থেকে ১০ হাত দুরে অবস্থিত ইয়াছিন আরাফাত অন্তুর বাড়ি। অন্তুর ২য় তলা থেকে একটি সাওমি নোট ৮ চুরি হয়ে যায় একই রাতে।

একই এলাকায় বাড়ি সাবিনা (মর্নিং সান স্কুলের টিচার) তার বাড়ি থেকে ২ টো দামী মোবাইল চুরি হয়ে যায়। একই রাতে এডভোকেট রবিউল ইসলাম লিটিলের বাড়ি থেকে একটি দামী ফোন চুরি হয়ে যায়।এতে ও ক্ষান্ত হয়নি চোর। সে একই রাতে মুনজিতপুর রহমান ট্রডার্সের মালিক সেলিমের নির্মাণাধীন বাড়ি থেকে প্রায় ১০০ পিস পানির কলের ট্যাপ খুলে নিয়ে যায় চোরেরা। পরের দিন সকালে জুবলী স্কুল মোড়ে সাংবাদিক মাহফুজ বলে তার দুটো ফোন চুরি হয়েছে। মাফুজের কথা শুনে অন্তু ও বলে তার ফোন চুরি হয়ে গেছে। এভাবে আস্তে আস্তে জানা যায় শুক্রবার রাতে মুনজিতপুরের পাসাপাশি ৩ টি বাড়ি থেকে ৬ টি মোবাইল চুরি হয়ে যায়।ভুক্ত ভোগীরা জানান,আমার ফ্লাটের সামনে পুলিশ ভাড়া থাকে। তারপরেও চোর নির্ভয়ে ফোন চুরি করে নিয়ে গেছে।

এলাকাবাসী চোরের আতংকে এখন কেউ জালনা খুলে ঘুমাবার সাহস পাচ্ছেনা। এবিষয়ে প্রতিকার পেতে  এলাকাবাসী(আইসিটি স্পার্ট) সাতক্ষীরা সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মির্জা সালাহ্উদ্দিন ও সাতক্ষীরা থানার অফিসার ইনচার্জ মো:আসাদুজ্জামানের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

-প্রেস রিলিজ।

 





০ মন্তব্য

আরও পোস্ট পড়ুন

মতামত দিন