২০১৯ সালে অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে পুলিশ বাহিনীর ১১৮ জন সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক- বিপিএম, বিপিএম-সেবা, রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক- পিপিএম ও পিপিএম-সেবা প্রদান করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তার মধ্যে  গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদ‌্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন বিপিএম(বার) বাংলাদেশ পুলিশ (বিপিএম-সেবা)পদকে ভূষিত হয়েছেন।

রোববার(০৫ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সের প্যারেড গ্রাউন্ডে খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি ড.খন্দকার মহিদ উদ্দিন বিপিএম (বার) কে মেডেল পরিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী।

অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ১৪ পুলিশ সদস্যকে বিপিএম ও ২০ জনকে পিপিএম পদক দেয়া হয়। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২৮ পুলিশ সদস্যকে ‘বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)-সেবা’ এবং ৫৬ জনকে ‘রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম)-সেবা’ পড়িয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী।

বিপিএম-পিপিএম প্রাপ্তদের তালিকায় অতিরিক্ত আইজিপি পদমর্যাদার একমাত্র কর্মকর্তা র‌্যাবের মহাপরিচালক ড. বেনজীর আহমেদ। এছাড়া ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান ডিআইজি বনজ কুমার মজুমদার, খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি ড. খ. মহিদ উদ্দিন ও র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল তোফায়েল মোস্তফা।

এদিকে  খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন কে বাংলাদেশ পুলিশ (বিপিএম-সেবা)পদকে ভূষিত করায়  খুলনা রেঞ্জ পুলিশের পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আইজিপি’র প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা  জ্ঞাপন করেছেন খুলনা রেঞ্জের  ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন বিপিএম (বার) ।          





০ মন্তব্য

আরও পোস্ট পড়ুন

মতামত দিন