পুলিশ সপ্তাহে বিপিএম পদক পাচ্ছেন সাতক্ষীরা সদর সার্কেল মীর আসাদুজ্জামান

দ্বারা zime
০ মন্তব্য 260 দর্শন

 

অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ বাংলাদেশ পুলিশের সব চাইতে বড় সন্মান বিপিএম পদক পাচ্ছেন সাতক্ষীরা সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর আসাদুজ্জামান।

বৃহম্পতিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে জারিকৃত  এক প্রজ্ঞাপনে বলা  গত ১ ডিসেম্বর ২০২২ হতে ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ সালে অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৩৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক বিপিএম ও ৬০ জন পুলিশ সদস্যকে পিপিএম রাষ্ট্রপতি র পুলিশ পদক পিপিএম প্রদান করা হচ্ছে।আর এ তালিকায় ১৯ নং ক্রমে স্থান পেয়েছেন সদর সার্কেল মীর আসাদুজ্জামানের নামটি।

এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ মামলা রহস্য উদঘাটন,অপরাধ নিয়ন্ত্রণ দক্ষতা কর্তব্য নিষ্ঠা সততা উশৃঙ্খলা মূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ৯৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক বিপিএম সেবা এবং ২১০ জন পুলিশ সদস্যকে রাষ্ট্রপতির পদক পিপিএম প্রদান করা হচ্ছে।

খোজ নিয়ে জানা যায় চলতি মাসের ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে পুলিশ সপ্তাহ-২৪ শুরু হবে। পুলিশ সপ্তাহে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় কতৃর্ক জারিকৃত প্রঞ্জাপন মোতাবেক পুলিশ সদস্যদের  পদক পরিয়ে দেবেন।পদক পরানো অনুষ্ঠানে স্বরাষ্টমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল,জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তাফিজুর রহমান ও বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন বিপিএম-বার উপস্থিত থাকবেন।

বিপিএম পদক প্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন ৩১ তম বিসিএস অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাতক্ষীরা সদর সার্কেল মীর আসাদুজ্জামান। তিনি ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের কৃতি সন্তান।সাতক্ষীরা সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসাবে যোগদানের পর থেকে তিনি সদর উপজেলা ও কলারোয়া উপজেলার আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির ব্যাপক পরিবর্তন ঘটিয়েছেন।এ দুটি ইউনিয়ন থেকে তার নেতৃত্বে দুই থানার ওসি রা  রেকর্ডব্রেক পরিমান মাদক ও অস্ত্র  উদ্ধার করেছে।হারোনো মোবাইল উদ্ধার করে তিনি সাতক্ষীরা সদরে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।

তাছাড়া পুলিশের সাথে জনগণের সম্পর্ক সুদৃঢ় রাখতে তিনি সপ্তাহে সপ্তাহে বিভিন্ন এলাকায় বিট পুলিশিং সমাবেশের আয়োজন করেছিলেন।শহরে কোন খুন বা বড় ধরনের অপরাধ সংগঠিত হলে পুলিশ সুপারের দিক নির্দেশনা মোতাবেক তিনি সব কয়টি ক্লুলেস ঘটনার রহস্য উৎঘাটন করেছেন।অপরাধ দমনে বিশেষ অবদান রাখায় তিনি খুলনা রেঞ্জের ক্রাইম কনফারেন্সে ১৩ মাসে ১১ বার রেঞ্জের শ্রেষ্ঠ সার্কেল হিসাবে পুরুস্কার পেয়েছিলেন।

এডিশনাল এসপি মীর আসাদুজ্জামান, সর্বোপরি তিনি একজন নিরহংকারী ও সদালাপী জনবান্ধব পুলিশ অফিসার।বিপিএম পদক পাওয়াতে তিনি প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্টমন্ত্রী,আইজিপি,খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি ও সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন।

-প্রেস বিঞ্জপ্তি।





০ মন্তব্য

আরও পোস্ট পড়ুন

মতামত দিন