মাত্র কয়েকদিন পর উদযাপিত হবে পবিত্র ঈদুল আযহা। স্বজনদের সাথে ঈদ করতে নগরবাসী নিজ গ্রামে ফেরার জন্য ব্যস্ত। তাই মহাসড়কগুলোতে যানবাহনের বাড়তি চাপ। ফলে যানজটের আশঙ্কাও বেশি। সেই সাথে চাঁদাবাজির শঙ্কাটাও এড়িয়ে যাওয়া যায় না।
নারায়ণগঞ্জের সুযোগ্য পুলিশ সুপারের নির্দেশে মহাসড়কে কঠোর অবস্থানে রয়েছে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা। মহাসড়কে চাঁদাবাজিসহ কোন ধরনের অরাজগতা করতে দেওয়া হবে না।
এ ছাড়াও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট নিরসনে এবং চাঁদাবাজি রোধে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ তৎপর রয়েছে বলে জানান ট্রাফিক এর টিআই (প্রশাসন) মোল্লা তাসলিম ।
তিনি আরও বলেন, পুলিশ বাহিনীর অভিভাবক আইজিপি স্যারের নির্দেশ অকারণে কোন যানবাহন মহাসড়কে থামানো যাবেনা। ঈদে ঘরমুখো মানুষকে নির্বিঘেœ বাড়িতে ফেরাতে ট্রাফিক পুলিশের প্রতিটি সদস্য মাঠ পর্যায়ে কাজ করে যাচ্ছে।
অবৈধ গাড়ি পার্কিংকারীদের হুঁশিয়ারী করে মোল্লা তাসলিম বলেন, যেখানে সেখানে গাড়ি পার্কিং করলে কোন ধরনের ছাড় দেওয়া হবেনা।
কয়েকজন ড্রাইভার জানান, ট্রাফিক পুলিশ কঠোর অবস্থানে থাকায় মহাসড়কে যানজট কম এবং চাঁদাবাজিও হচ্ছে না। মহাসড়কে যানজট না থাকায় সময়মত যাত্রীদের তাদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছে দিতে পারছি। তাই ড্রাইভার হিসেবে আমাদেরও ভোগান্তি কম।
এদিকে যাত্রীদের সাথে কথা বলেও খুব একটা অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তাই সব মিলিয়ে এবারের ঈদ যাত্রা স্বস্তিদায়ক হবে বলেই আশা করেন ঘরমুখো মানুষরা।