নদী তীরের অবৈধ স্থাপনা অপসারণের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। নদী সীমানা পিলার স্থাপন, ওয়াকওয়ে ও কি-ওয়াল নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। নদীকে ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে প্রশস্ত করা হবে, উন্মুক্ত স্থানে বনায়ন করা হবে। বায়ু দূষণরোধে নিম গাছ, পাইকর গাছ, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া, তালগাছ-সহ বিভিন্ন গাছের চারা রোপণ করা হবে।

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবদুস সামাদ আজ রাজধানীর কামরাঙ্গিচরের খোলামোড়া এলাকায় নদী তীরে সীমানা পিলার স্থাপনের নির্মাণ কাজ পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে বিশিষ্ট পরিবেশবিদ সৈয়দ আবুল মকসুদ, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এম এম তারিকুল ইসলাম, বিআইডব্লিউটিএ’র সদস্য (অর্থ) ও প্রকল্প পরিচালক মোঃ নুরুল আলম, বিআইডব্লিউটিএ’র যুগ্ম পরিচালক এ কে এম আরিফউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

সচিব বলেন, নদী তীরের পলিথিন বর্জ্য উত্তোলনে গ্র্যাব ড্রেজার সংগ্রহ করা হবে। নদীর দূষণ রোধে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সাথে সমন্বয় করে কাজ করা হবে। ঢাকা শহরের খালগুলো উদ্ধারে কাজ করব।

সচিব নদী তীরের দখল ও দূষণরোধ, বৃক্ষরোপণ কার্যক্রমে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। এক্ষেত্রে তিনি স্বেচ্ছাসেবক সংগঠনগুলোকে বিআইডব্লিউটিএ এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগের পরামর্শ দেন।





০ মন্তব্য

আরও পোস্ট পড়ুন

মতামত দিন