ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা ও জননিরাপত্তা বিধানসহ ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ডিএমপির বিভিন্ন পর্যায়ের পুলিশ সদস্যকে পুরস্কৃত করেছেন ডিএমপির কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম।

বুধবার ডিএমপি সদরদপ্তরে ডিসেম্বর ২০১৯ মাসের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন কমিশনার।

ডিসেম্বর, ২০১৯ মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ অপরাধ বিভাগ নির্বাচিত হয়েছে লালবাগ বিভাগ, শ্রেষ্ঠ সহকারী কমিশনার হয়েছেন চকবাজার জোনের মো. ইলিয়াছ হোসেন, শ্রেষ্ঠ পুলিশ পরিদর্শক হয়েছেন বংশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন ফকির, শ্রেষ্ঠ পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) হয়েছেন গুলশান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আমিনুল ইসলাম, শ্রেষ্ঠ পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশনস্) হয়েছেন যাত্রাবাড়ী থানার আয়ান মাহমুদ, শ্রেষ্ঠ উপপরিদর্শক (এসআই) যৌথভাবে সদরঘাট পুলিশ ফাঁড়ির এসআই পাবেল মিয়া ও মিরপুর মডেল থানার এসআই মো. আহসান হাবিব প্রিন্স, শ্রেষ্ঠ সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) যৌথভাবে হয়েছেন খিলগাঁও থানার এএসআই মো. মিজানুর রহমান ও পল্লবী থানার এএসআই এম এ রিয়াজ।

শ্রেষ্ঠ ওয়ারেন্ট তামিলকারী অফিসার যৌথভাবে খিলগাঁও থানার এএসআই মো. মিজানুর রহমান ও পল্লবী থানার এএসআই এমএ রিয়াজ। শ্রেষ্ঠ অস্ত্র উদ্ধারকারী অফিসার যৌথভাবে লালবাগ থানার এসআই মামুন হোসেন ও গুলশান থানার এসআই জাকির হোসেন, শ্রেষ্ঠ বিস্ফোরকদ্রব্য উদ্ধারকারী অফিসার শাহজাহানপুর থানার এসআই মো. হায়াৎ আলী খন্দকার, শ্রেষ্ঠ মাদকদ্রব্য উদ্ধারকারী অফিসার বংশাল কায়েতটুলি পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. মাহাবুবুল আলম ও শ্রেষ্ঠ চোরাই গাড়ি উদ্ধারকারী অফিসার মিরপুর মডেল থানার এসআই মো. আহসান হাবিব প্রিন্স।

ডিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের শ্রেষ্ঠ বিভাগ নির্বাচিত হয়েছে গোয়েন্দা-উত্তর বিভাগ, শ্রেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার হয়েছেন গুলশান জোনাল টিমের অতিরিক্তি উপকমিশনার (এডিসি) গোলাম সাকলায়েন, চোরাই গাড়ি উদ্ধারে শ্রেষ্ঠ টিমের শ্রেষ্ঠ কর্মকর্তা হয়েছেন গাড়িচুরি উদ্ধার ও প্রতিরোধ টিমের এডিসি রিজভী কোরায়েশী, অস্ত্র উদ্ধারে শ্রেষ্ঠ টিমের ক্যান্টনমেন্টে জোনাল টিমের এডিস মো. জুনায়েদ আলম সরকার, মাদকশ্রব্য উদ্ধারে শ্রেষ্ঠ টিমের শ্রেষ্ঠ কর্মকর্তা হয়েছেন এডিসি গোলাম সাকলায়েন ও অজ্ঞান/মলম পার্টি গ্রেপ্তারে শ্রেষ্ঠ টিমের কর্মকর্তা রোবারী প্রিভেনশন টিমের সহকারী কমিশনার (এসি) সোলায়মান মিয়া।

ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের শ্রেষ্ঠ বিভাগ নির্বাচিত হয়েছে ট্রাফিক-পূর্ব বিভাগ, শ্রেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার হয়েছেন কোতওয়ালী জোনের বিমান কুমার দাস, শ্রেষ্ঠ ট্রাফিক ইন্সপেক্টর হয়েছেন কোতয়ালী জোনের এ কে এম মঞ্জুরুল আলম, শ্রেষ্ঠ সার্জেন্ট যৌথভাবে হয়েছেন বিমানবন্দর জোনের সার্জেন্ট মো. নাহিদ হাসান ও কোতয়ালী জোনের সার্জেন্ট দীন ইসলাম।

ডিসেম্বর, ২০১৯ মাসে বিট পুলিশিং কার্যক্রম সংক্রান্তে পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন ওয়ারী জোনের এডিসি মোহাম্মদ নুরুল আমিন,ওয়ারী জোনের এসি মো. হান্নানুল ইসলাম, ডেমরা থানার ওসি মো. সিদ্দিকুর রহমান, রুপনগর থানার ওসি মো. আবুল কালাম আজাদ ও বংশাল থানার ওসি মো. শাহীন ফকির।

বিশেষ ক্যাটাগরিতে পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন সদর দপ্তর বিভাগ, গোয়েন্দা বিভাগ, লজিস্টিকস্ বিভাগ, প্রটেকশন বিভাগ, রমনা বিভাগ, (কল্যাণ ও ফোর্স বিভাগ) ও সদর ও প্রশাসন বিভাগের এডিসি।

(হত্যা মামলার আসামী গ্রেপ্তার) শ্রেষ্ঠ কর্মকর্তা হয়েছেন ডিবি পশ্চিমের পল্লবী জোনাল টিমের এডিসি শাহাদত হোসেন সুমা, (ডাকাত গ্রেপ্তার) কোতয়ালী জোনের এসি মো. সাইফুল আলম মুজাহিদ ও তার টিমের পাঁচজন ভুয়া র‌্যাব সদস্য গ্রেপ্তার) ওয়ারী জোনের এসি মো. হান্নানুল ইসলাম ও তার টিম, (ধর্ষণসহ হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার) খিলগাঁও জোনাল টিমের এসি জুলফিকার আলী, (ছয় জন জঙ্গি গ্রেপ্তার) কাউন্টার টেরোরিজম বিভাগের এসি শেখ ইমরান হোসেন, (হত্যা মামলার আসামী গ্রেপ্তার) ডিবি পশ্চিমের গাড়ি চুরি উদ্ধার ও প্রতিরোধ টিমের এসি মুজিব আহম্মদ পাটওয়ারী, (প্রতারক গ্রেপ্তার) সোস্যাল মিডিয়া মনিটরিং টিমের এসি ধ্রুব জ্যোতির্ময় গোপ, (জাল রিভিনিউ স্ট্যাম্প উদ্ধারসহ তিনজন সদস্য গ্রেপ্তার) রোবারী প্রিভেনশন টিমের এসি মো. সোলায়মান মিয়া, (অপহরণকারী গ্রেপ্তার) শুটিং ইনসিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন টিমের এসি আশরাফউল্লাহ (চুরি মামলার আসামি গ্রেপ্তার) লালবাগ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) খন্দকার মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, (ধর্ষণ মামলার আসামী গ্রেপ্তার) শেরেবাংলানগর থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশনস্) মু. আহাদ আলী, (ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার) কলাবাগান থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশনস্) ঠাকুর দাস মালো, (প্রতারক গ্রেপ্তার) শুটিং ইনসিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন টিমের পুলিশ পরিদর্শক শেখ সোহেল রানা।

(ফেসবুকে মিথ্যা তথ্য আপলোডকারী গ্রেপ্তার) ওয়েবসাইট অ্যান্ড ই-মেইল ক্রাইম টিমের পুলিশ পরিদর্শক মতলুবর রহমান, (ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার) ধানমন্ডি মডেল থানার এসআই মহিদুল ইসলাম, (ভুয়া পুলিশ গ্রেপ্তার) কামরাঙ্গীরচর থানার এসআই (নি.) মো. আশরাফুল হক, (হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার) সূত্রাপুর থানার এসআই মোহাম্মদ হাফিজুল্লা, (ভিকটিমসহ অপহরণকারী গ্রেপ্তার) লালবাগ থানার এসআই মো. মামুন হোসেন, (১১ জন ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার) সদরঘাট নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মো. পাবেল মিয়া, (ডাকাত গ্রেপ্তার) কোতয়ালী থানার এসআই খালিদ শেখ, (অপহরণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার) কদমতলী থানার এসআই মো. এরশাদ আলম, (অপহৃত ভিকটিম উদ্ধার) কদমতলী থানার এসআই মো. সাহিদ হাসান, (অপহৃত ভিকটিম উদ্ধার) কদমতলী থানার এসআই মো. নিজাম উদ্দিন, (হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার) সবুজবাগ থানার এসআই মো. কামরুজ্জামান, (হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার) মুগদাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. মনিবুর রহমান সুজন, (ভিকটিম উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেপ্তার) তেজগাঁও থানার এসআই মো. আল আমিন, (ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার) মোহাম্মদপুর থানার এসআই মো. তারেক জাহান খান, (একটি ট্রাকসহ ৩০০ বস্তা রেশনের চাউল উদ্ধার) মোহাম্মদপুর থানার এসআই মো. মনির হোসাইন, (ফেসবুকে মিথ্যা তথ্য প্রকাশকারী গ্রেপ্তার) শেরেবাংলানগর থানার এসআই মো. সুজানুর ইসলাম, (ভিকটিম উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেপ্তার) শেরেবাংলানগর থানার এসআই মো. রেজাউল করিম, (হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার) আদাবর থানার এসআই মো. আশরাফুল ইসলাম, (চুরি মামলার আসামি গ্রেপ্তার) মোহাম্মদপুর থানার এসআই মো. রাজীব মিয়া, (প্রতারক গ্রেপ্তার) মোহাম্মদপুর থানার এসআই লব চৌহান, (ভিকটিম উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেপ্তার) কাফরুল থানার এসআই মো. রুহুল আমিন, (চুরি মামলার আসামি গ্রেপ্তার) শাহআলী থানার এসআই মো. মাসুদ রানা, (হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার) শাহআলী থানার এসআই মো. জাবেদুল ইসলাম, (চুরি মামলার আসামি গ্রেপ্তার) মিরপুর মডেল থানার এসআই মো. জাহিদুল ইসলাম, (ভিকটিম উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেপ্তার) কাফরুল থানার এসআই কাজী রায়হানুর রহমান।

(ভিকটিম উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেপ্তার) কাফরুল থানার এসআই মো. সোহেল রানা, (হারিয়ে যাওয়া ২২টি মোবাইল উদ্ধার) শাহআলী থানার এসআই জাবেদ আলম, (ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার) কাফরুল থানার এসআই মো. এমদাদুল হক, (চাঁদাবাজ গ্রেপ্তার) মিরপুর মডেল থানার এসআই মো. জাহাঙ্গীর আলম, (হত্যা মামলার আসামি উদ্ধার) এসআই আপেল মাহমুদ ভাটারা থানা, (হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার) ভাটারা থানার এসআই মো. আবু জাফর হাওলাদার, (চুরি মামলার আসামি গ্রেপ্তার) গুলশান থানার এসআই মো. মামুন মিয়া, (চুরি মামলার আসামী গ্রেপ্তার) খিলক্ষেত থানার এসআই মো. আশরাফুল ইসলাম, (ভিকটিম উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেপ্তার) গুলশান থানার এসআই নজরুল ইসলাম ।

(ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেপ্তার) দক্ষিণখানার থানার এসআই সৈয়দ আসাদুজ্জামান, (ভিকটিম উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেপ্তার) শুটিং ইনসিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন টিমের এসআই মো. হাসানুজ্জামান, (ভিকটিম উদ্ধার) উত্তরা ট্রাফিক জোনের শিক্ষানবিশ সার্জেন্ট মো. আসাদুজ্জামান, (ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার) মহাখালী ট্রাফিক জোনের শিক্ষানবিশ সার্জেন্ট আহমেদ শরীফ আহম্মেদ, (হারিয়ে যাওয়া ১৪টি মোবাইল উদ্ধার) গুলশান থানার এএসআই মো. আবদুল কাদির ও (ভিকটিম উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেপ্তার) শুটিং ইনসিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন টিমের এএসআই মো. ফরহাদ হোসেন।





০ মন্তব্য

আরও পোস্ট পড়ুন

মতামত দিন