টিপু শাহর কবর জিয়ারত করেছেন বাংলাদেশ সরকারের সিনিয়র সচিব ও এসডিএফ চেয়ারম্যান মো: আবদুস সামাদ।মঙ্গলবার দুপুরে এসডিএফ চেয়ারম্যান আবদুস সামাদ নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার লেটিকান্দা গ্রামে যান টিপু শাহর কবর জিয়ারত করতে।

এসডিএফ চেয়ারম্যান কবি সামাদ ফারুক টিপু শাহর সমাধি র পাসে দাঁড়িয়ে ফাতিয়া ও দূরুদশরীফ পাঠ করে তাঁর আত্মার শান্তি কামনায় মোনাজাত করেন।এসডিএফ চেয়ারম্যান আবদুস সামাদ তাঁর ব্যক্তিগত ফেইজবুক আইডিতে টিপু শাহ কে নিয়ে এক আবেগঘন স্টাটাস দিয়েছেন।স্টাটাস টি নিচে হুবাহু তুলে ধরা হলো….

টিপু শাহর সমাধি পাশে
নেত্রকোনার পূর্বধলা উপজেলার লেটিকান্দা। কংস ও সোমেশ্বরী নদীর মোহনার গ্রাম। এখানে চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন কৃষক বিদ্রোহের নায়ক টিপুর শাহ। পিতা করম শাহ। মা ছান্দি বিবি। শেরপুরের প্রথম জমিদার শের আলি গাজীর বংশদর।কেদারনাথের ময়মনসিংহের ইতিহাস গ্রন্থে ১৮২৫ সালে এই বিদ্রোহের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।টিপু শাহ শেরপুর দখল করে একটি স্বাধীন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে।গৌতম ভদ্র “ইমান ও নিশান- কৃষক চৈতন্যের এক অধ্যায় গ্রন্থে বিস্তারিত উল্লেখ করেছেন।
এখনো অনেক ইতিহাস অনাবিষ্কৃত।
আসুন বাংলার কৃষক বিদ্রোহকে জানতে চেষ্ঠা করি।





১ মন্তব্য

আরও পোস্ট পড়ুন

১ মন্তব্য

Shirinakter আগস্ট ২১, ২০২১ - ১১:০১ পূর্বাহ্ণ

করম শাহের জ্যেষ্ঠ পুত্র ছফ্যাতি শাহ যখন স্ব-স্বাধীন গারো রাজ্য স্থাপনে ব্যর্থ হয়ে আত্মগোপন করেন, তখন তাঁর জ্যেষ্ঠ সন্তান কাইশ্যা শাহ ফকির ও ছফ্যাতি শাহের সহোদর ছোট ভাই হাবিবুল্লাহ শাহ(হাবু শা) আত্মগোপনে ছিলেন। পরবর্তিতে টিপু শাহ যখন কাইশ্যা শাহের ছেলেসহ কারাগারে বন্দী এই সুযোগে এই পরিবারের মেয়ের জামাই অর্থাৎ ঘর জামাই। ভালো করে তাঁকিয়ে দেখুন নিমুখ হারামের দল কবি সামাদ ফারুকের পাশে আজও দাঁড়িয়ে আছে ভাল মানুষের ছদ্মবেসে। মিথ্যা বংশধর সেজে প্রজন্মের পর শিক্ষিত গুণীজন এবং সাধরণ কেটে খাওয়া মানুষদেরকে পীর সেজে ধুকা দিয়ে যাচ্ছে। ঘৃণায় ওদের থুথু দিতে ইচ্ছে করে।

উত্তর

মতামত দিন