যে সব কারনে সকলের মন কেড়েছেন সাতক্ষীরার এসপি মোস্তাফিজুর রহমান

দ্বারা Update Satkhira
০ মন্তব্য 529 দর্শন

 

সাতক্ষীরা নিরাপদ জেলার বিশলক্ষাধীক জনগোষ্ঠী নিরাপদে, নিশ্চিন্তে নির্ভয়ে কোন ধরনের হাঙ্গামা ব্যতিত দিনযাপন করছেন, পুলিশ আর পূর্বের পুলিশ নেই, বর্তমান পুলিশ বাংলাদেশের অতি সম্ভাবনাময় বাহিনী, সাতক্ষীরার পুলিশ সত্যিকার অর্থে পেশাদারিত্বের ক্ষেত্র বিস্তৃত এবং নিশ্চিত করেছে।

পুলিশ জনগনের বন্ধু, জান মালের নিরাপত্তা বিধানে সর্বদা কাজ করছে। সাতক্ষীরা হতে মাদক, ডাকাতি, নাশকতা নির্বাসনে গেছে। স¤প্রীতির বন্ধন সুসংহত, জনগন চাইলেই পুলিশী সেবা পাচ্ছে। এক কথায় জেলায় সুশাসনের বীজ অটুট। সেই সাতক্ষীরা আর বর্তমানের সাতক্ষীরা যোজন যোজন ব্যবধান, শান্ত, শান্তিময়, নিরিবিলি জেলা সাতক্ষীরা। হ্যাঁ সাতক্ষীরার জন সমাজ এমনই সাতক্ষীরা বিনির্মানের ক্ষেত্রে সাতক্ষীরার বিদায়ী পুলিশ সুপারকে শর্তহীন ভালেবেসেছেন। পুলিশ বাহিনীর পেশাদারিত্বের যথার্থ প্রতিফলন এবং জনসাধারনের প্রত্যাশা পুরনের কারিগর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান পিপিএম বার সাতক্ষীরা হতে বিদায় নিচ্ছেন।

বদলির চাকুরী বদলিই শেষ কথা। সাতক্ষীরার মানুষের মাঝে তিনি জাগ্রত থাকতেন। দেশ বিদেশে সাতক্ষীরা নেতিবাচক ভাবে আলোচিত হচ্ছিল, সেই সাতক্ষীরাকে ইতিবাচক করনের দক্ষ কারিগর বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর গর্বিত সদস্য সাতক্ষীরার বিদায়ী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান পিপিএম বার সাতক্ষীরায় যোগদান করার পর জেলার সামগ্রীক পরিবেশ বিশেষ করে আইন শৃংখলা রক্ষায় পেশাদারিত্বের আর দক্ষতার উন্মেষ ঘটান, জেলার বিভিন্ন সড়ক রাত্রীকালীন নিরাপত্তা হীনতাকে পরাহত করে সুনশান নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়।

চাঁদাবাজি এবং ইভটেজিং বিদায় নিয়েছে অনেক আগেই। জেলার একাধিক চাঞ্চল্যকর মামলার রহস্য উদঘাটন বিশেষ করে কলারোয়ার চার হত্যা মামলা, আশাশুনির কলেজ ছাত্র হত্যা সহ অপরাপর হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটনে পুলিশ সুপারের দক্ষতা, কৌশল এবং সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত, আসামী গ্রেফতার পুলিশকে প্রশংসায় ভাসিয়েছিল। স¤প্রতি ডাকাতির অর্থ সহ ডাকাতদলকে গ্রেফতারের মাধ্যমে জেলার ব্যবসায়ী স¤প্রদায় সাধারন মানুষের মাঝে স্বস্তি আনায়ন করেছে। আইন শৃংখলা রক্ষা, সুশাসন প্রতিষ্ঠায় দৃষ্টান্তস্থাপন কারী বিদায়ী পুলিশ সুপার মানবতা এবং মানবিকতায় নিজেকে বিশেষ ভাবে আলোকিত এবং দায়িত্বশীূল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন বলে জেলা বাসির বিশ্বাস, মহামারী করোনাকালীন সময় গুলোতে যখন জনসাধারন আতঙ্কিত, করোনা রোগীর ধারে কাছে নয়, এমনকি মৃত্যুতেও স্বজনরা মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে সেই সময় গুলোতে সাতক্ষীরার পুলিশ করোনা মোকাবিলায় এবং আক্রান্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে। ঘরে ঘরে খাবার পৌছে দিয়েছে। শত শত স্বেচ্ছাসেবীদেরকে প্রশিক্ষণ দিয়ে করোনার দুর্যোগকালীন সময় গুলোর প্রস্তুতি নিয়েছেন।করোনার রোগী মারা গেলে বৌ-ছেলে পিতার লাশ ফেলে ভয়ে পালিয়েছে কিন্তু পুলিশ সুপারের নির্দেশে সাতক্ষীরার জেলা পুলিশের করোনা প্রতিরোধ টিম সেসব লাশের জানাযা পড়েছে ও লাশ দাফন করে দেশব্যাপী প্রশংসা অর্জন করেছেন।

জনসাধারনের আস্থা, বিশ্বাস আর নির্ভরতা জেলা পুলিশকে বিশেষ ভাবে সম্পৃক্ত করায় করোনা কালীন সময় গুলোতে জেলাবাসি প্রত্যক্ষ করেছেন দাতারা পুলিশের মাধ্যমে এনে সহযোগিতা প্রদান করেছেন।জেলা পুলিশের আয়োজনে গতবছর সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন্সে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন করেছিলেন পুলিশ সুপার।

সেখানে ১০ জন এমবিবিএস ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক মিলে প্রায় ৫ হাজার মানুষ কে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ প্রদান করেছিলেন পুলিশ সুপার।

সাতক্ষীরায় সুষ্ঠ শান্তিপূর্ণ ইউপি নির্বাচন করে নিকট অতীতে আম্ফান ঝড়ের সময়ে সাতক্ষীরা কালিগঞ্জ মুন্সিগঞ্জ সড়ক সহ অপরাপর সড়ক যখন গাছ আর গাছ, বৈদ্যুতিক খুটি, তার, অবরুদ্ধ, বিঘিœত, বিচ্ছিন্ন যাতায়াত ব্যবস্থা সেই দুঃসময়ে বিরামহীন ভাবে পুলিশ সদস্যরা সড়ক পরিস্কার করে জেলা বাসির কাছে অতি দায়িত্বশীল হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন, বিদায়ী পুলিশ সুপার সড়ক পরিস্কার কার্যক্রম নিজেই উপস্থিত থেকেছেন সেই জনগুরুত্বপূর্ণ দৃশ্য জনসাধারন মনে রেখেছেন।

সুন্দরবন সন্ত্রাসী আর বনদস্যুদের অবস্থান দীর্ঘ দিনের সাতক্ষীরার পুলিশ সুপারের নির্দেশনা ও পরিকল্পনা সুন্দরবনে বারবার অভিযানে বনদস্যু শুণ্য সুন্দরবন। সুন্দরবনের অভ্যন্তরে বনজীবিরা জানান স¤প্রতি কুখ্যাত এক বনদুস্য পুলিশের অভিযানে পালিয়ে ভারত সীমান্তে পৌছালে সাতক্ষীরার পুলিশের তথ্যমতে ভারতীয় পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে সে বর্তমানে কারাগারে। টেন্ডারবাজি, মাদক নির্মূলে সফল বিদায়ী পুলিশ সুপার, উগ্রমৌলবাদ, জঙ্গীবাদ দমনে সদা তৎপর থাকায় সাতক্ষীরা সহনশীল, সহযোগিতা আর স¤প্রীতির উর্বর ক্ষেত্রে পরিনত হয়েছে।

ঈদ এবং পূজায় সামান্যতম বিশৃংখলা চোখে পড়ে না। ঈদ এবং পূজা বাজারে প্রতিটি মার্কেট এবং বিপনী কেন্দ্র গুলোতে নির্বিঘেœ বেঁচাকেনা এবং সড়কে যানজট রোধে ঈদ বাজারের দিন গুলোতে বিশেষ পদ্ধতিতে ট্রাফিক ব্যবস্থা ছিল বাস্তব সম্মত। বিদায়ী পুলিশ সুপার আইন শৃংখলা রক্ষা সুশাসনে এবং মানবিক কর্মকান্ডে কেবল সফল নয় তিনি সৃষ্টিশীলতার প্রতিমুখও বটে মুন্সিগঞ্জ লঞ্চঘাট জোয়ার ভাটা সর্বক্ষন উপযোগী তার দৃষ্টিনন্দন সৃষ্টির পুরধা, সুদৃশ্য মনোরম মসজিদ নির্মাণ

গেষ্ট হাউস ও সৌন্দর্যমন্ডিত ফুলবাগান, মিনিপার্ক, সেন্টিপোষ্ট, পুলিশ লাইনস ফুটবল মাঠ সংস্কার, পুলিশ লাইনস স্কুলের উন্নয়ন, জেলার থানা গুলোর অবকাঠামোগত উন্নয়ন। জাতীয় পর্যায়ে একাধিকবার সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ পুরস্কার অর্জন করে জেলার সম্মান বৃদ্ধি করেছে। বিশেষ করে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরী গহনা প্রদর্শনী সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ বিশেষ ভাবে আলোকিত হয়েছে।

হারিয়ে যাওয়া মোবাইল উদ্ধার করে প্রকৃত মালিক দের কাছে প্রায় ৫-৬ হাজার ফোন ফিরিয়ে দিয়েছেন পুলিশ সুপার।এছাড়া বিকাশে ভুল নাম্বারে চলে যাওয়া টাকা তিনি তার সাইবার ইনভেস্টিগেশন সেলের মাধ্যমে উদ্ধার করে বিকাশ এজেন্ট দের ফিরিয়ে দিয়েছেন।

পুলিশের অভ্যন্তরীন শৃংখলা সর্বদা কঠোর দেখা গেছে থানা গুলোতে টাউট দালাল মুক্ত করনের যথার্থ ভূমিকা ও কার্যকারিতা দেখে চলেছেন জণ সাধারন।কনস্টেবল নিয়োগে  মেধা এবং যোগ্যতাকেই প্রধান্য দেওয়ার দৃষ্টান্ত দেখিয়েছেন বিদায়ী পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান।আগে সাতক্ষীরার কোন গ্রামে  কেউ গরু বিক্রি করলে পুলিশ তার বাড়ি যেতো টাকা আনতে।কিন্তু মোস্তাফিজ এসপি সাতক্ষীরা আসার পর থেকে পুলিশ কতৃর্ক জনগণ হয়রানী নেই বল্লেই চলে। কোন পুলিশ সদস্য অপরাধ করলে তাকে এক বিন্দু পরিমান ছাড় দেন না বিদায়ী পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান। এতে করে অন্যন্য দুষ্টু পুলিশ গুলো আর অপরাধ করতে সাহস পান না।

সম্প্রতি সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি করে বেড়ানো একটি সংঘবদ্ধ ডাকাত দল ধরে দেশব্যাপী প্রশংসিত হয়েছেন এসপি মোস্তাফিজুর রহমান।এখন থানায় গিয়ে জিডি করতে টাকা লাগেনা, মামলা করতে টাকা লাগেনা, মানুষ বিপদে পড়লে পুলিশ কে ফোন দিলে সংশ্লিষ্ট এলাকার বিট অফিসার বিপদগ্রস্ত মানুষের বাড়িতে গিয়ে পুলিশি সেবা প্রদান করেন। আর এটি সম্ভব হয়েছে বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল ডক্টর বেনজীর আহমেদ বিপিএম-বার এঁর নির্দেশনায় ও সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান এঁর দক্ষ নেতৃত্বের কারনে।

সাতক্ষীরাতে যখন করোনার টিকা আসে তখন কেউ ভ্যাক্সিন নিতে সাহস পাচ্ছিলোনা। পরে জেলা পুলিশ ও সাতক্ষীরার মানুষ কে উৎসাহ দিতে পুলিশ সুপার সবার আগে হাসপিটালে গিযে করোনার টিকা গ্রহণ করেন।

নিরহংকারী পুলিশ সুপার তাঁর অফিসে কেউ দেখা করতে গেলে তিনি সবার আগে লুঙ্গী পরা গ্রাম থেকে আসা হতদরিদ্র বৃদ্ধ মানুষটিতে  আগে দেখা করার সুযোগ দেন কিন্তু নামীদামী গাড়ি নিয়ে গেলে স্যুট প্যান্ট পরা মানুষদের কে পরে দেখা করার সুযোগ দেন।এভাবে পুলিশ সুপারের ভালো কাজ গুলো বলে শেষ করা যাবেনা।

মেধাবী শিক্ষার্থী যারা টাকার অভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারছেন না তাদের কে আর্থিক সহযোগীতা করতেন পুলিশ সুপার। করোনা কালে কর্মহীন মানুষের বাড়ি বাড়ি খাবার পৌছে দিয়েছেন পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান।করোনা কালে কর্মহীন শিল্পীদের গোপনে আর্থিক সসহযোগীতা করে পাসে দাড়িয়েছিলেন পুলিশ সুপার। এই জেলার শিল্পীরা ও পুলিশ সুপারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

প্রতি ঈদে সাতক্ষীরায় কিশোর-তরুণ দের বেপরোয়া গতিতে মটর সাইকেল চালানোর কারনে বহু অল্প বয়সের কিশোর পঙ্গুত্ব হয়ে বাড়ি তে পড়ে আছে। অনেকে আবার অকালে ই সড়ক দূর্ঘটনায় প্রাণ হারিযেছেন। কিন্তু সদ্য বিদায়ী পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমানের নির্দেশনায় বাইপাস রোডে স্থায়ী ট্রাফিক চেকপোস্ট বসানোর কারনে ঈদের সময় খুবই কম সড়ক দূর্ঘটনা ঘটেছে সাতক্ষীরাতে।

প্রতিবৎসর শীতকালীন সময়ে সাতক্ষীরার হতদরিদ্র অসহায় ও দুস্থ্য মানুষের মাঝে তিনি উন্নত কম্বল বিতরণ করে মানবতার ফেরিওয়ালা নামে তিনি সকলের নিকট পরিচিত লাভ করেছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সময়ের মেধাবী ছাত্র পুলিশ বাহিনীর কেবল গর্বিত সদস্য নন, জনগন আর পুলিশের সম্পর্ক অত্যন্ত কাছাকাছি এনেছেন। পুলিশের প্রতি জনসাধারনের আস্থা, বিশ্বাসের ক্ষেত্র বিস্তৃত ঘটেছে।

সাতক্ষীরায় কর্মরত পুলিশ সদস্যদের অনেকে জানান পুলিশ সুপার  ক্রাইম ঘটার পর নয় ক্রাইম সৃষ্টির কারন ও পথ রুদ্ধ করার বিশেষ সক্ষমতা দেখিয়েছেন যা পুলিশের জন্য বিশেষ অর্জন।ফোর্সকে তিনি তার ছেলে / ছোট ভাইয়ের মত স্নেহ করেন আবার শাসন করেন। আশাশুনি থানার জনৈক এএসআ দায়িত্ব পালনের সময় বাঁশের গাড়ির সাথে এক্সিডেন্ট করে জীবন হারান। বিষয়টি পুলিশ সুপারের হৃদয়ে বেশ আঘাত করে। পরে পুলিশ সুপার নিহত পুলিশ সদস্যের পিতা-মাতা কে একটি পাঁকা ঘর তৈরি করে দেন পুলিশ সুপার। সেই ঘরের নাম দেওয়া হয়েছিল প্রতিশ্রুতি।

পুলিশ এবং সাংবাদিক কখনও ভিন্ন কাতারে অবস্থান করে এমনটি প্রচলিত ধারা, কিন্তু সাতক্ষীরার বাস্তবতায় পুলিশের সাথে সংবাদ কর্মিদের সম্পর্ক ছিল সত্যিকার অর্থে পারস্পরিক সহযোগিতার এবং আন্তরিকতার। আদালতের রায়ে বিদায়ী পুলিশ সুপার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের নির্বাচন সফল করার অনাবদ্য ভূমিকা রাখেন।করোনা কাালে কোন সাংবাদিক করোনা আক্তান্ত হলে পুলিশ সুপার তার বাড়ি ফোর্সের মাধ্যমে ঝুগিভর্ত্তি ফলমূুল পাঠিয়ে দিতেন। আবার কোন সাংবাদিক গুরুতর অসুস্থ্য হলে পুলিশ সুপার তাকে হাসপিটালে দেখতে যেতেন ও চিকিৎসা খরচ দিতেন।বলা যায় তিনি একজন মিডিয়াবান্ধব পুলিশ সুপার।

সরকারি চাকুরীর বিধিমালায় তিনি সাতক্ষীরা হতে বদলি হয়ে নতুন কর্মস্থল সিএমপিতে ডিসি হিসাবে  যোগদান করবেন।সাতক্ষীরার মানুষ স্মরন রাখবেন সদ্যহাস্ব্যজল, দক্ষ, চৌকস, সৃষ্টিশীল, মানবিক অনন্য, অসাধারণ এই পুলিশ সুপারকে।

আপডেট সাতক্ষীরা পরিবারের  পক্ষ হতে সাতক্ষীরার মানুষ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি স্বভাব সুলভ ভঙ্গিতে, অবলিলায় বললেন এই জেলার মানুষ সত্যিকার অর্থে সহজ সরল, শান্তিপ্রিয়, সাতক্ষীরার জনসাধারন আমাকে অত্যন্ত ভালবেসেছেন, আপনজন ভেবেছেন, আন্তরিকতায় মুগ্ধ করেছে। সাতক্ষীরার মানুষের ভালবাসা আমি ভুলবোনা, সাতক্ষীরার জনসাধারনের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই, তিনি আরও বলেন সাতক্ষীরা আমার সর্বাপেক্ষা অর্জন এই জেলার মানুষ পুলিশকে বন্ধু ভাবতে পেরেছে।





০ মন্তব্য

আরও পোস্ট পড়ুন

মতামত দিন