খুলনা রেঞ্জের ১০টি জেলার মধ্যে ফেব্রুয়ারি মাসে তদন্তাধীন মামলা নিষ্পত্তিতে কুষ্টিয়া জেলা প্রথম হয়েছে। এ অর্জনে রবিবার দুপুরে খুলনা রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ে মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার এসএম তানভীর আরাফাতের হাতে একটি সম্মাননা স্মারক তুলে দেন খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি ড.খন্দকার মহিদ উদ্দিন বিপিএম (বার)।
খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি ড.খন্দকার মহিদ উদ্দিন বিপিএম (বার) এঁর সভাপতিত্বে উক্ত অপরাধ পর্যালোচনা সভায় এসময় উপস্থিত ছিলেন- খুলনা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি (প্রশাসন ও অর্থ) হাবিবুর রহমান,অতিরিক্ত ডিআইজি ক্রাইম এন্ড অপারেশন এ কে এম নাহিদুল ইসলাম,রেঞ্জ অফিসের পুলিশ সুপার খন্দকার অহিদুল করিম,রেঞ্জ অফিসের মিডিয়া সেলের প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরফুদ্দীন সহ ১০ জেলার পুলিশ সুপার, র্যাব, এপিবিএন, নৌ-পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ, পিবিআই, গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধি ও রেঞ্জ কার্যালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
এর আগে গত বছর রেঞ্জ পুলিশের মাসিক ক্রাইম কনফারেন্স অপরাধ দমনে বিশেষ অবদান রাখায় কয়েকবার রেজ্ঞের শ্রেষ্ঠ এসপি হিসাবে সন্মাননা পান কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার এসএম তানভীর আরাফাত পিপিএম (বার)।
এবিষয়ে পুলিশ সুপার এসএম তানভীর আরাফাত বলেন, ‘এ সম্মাননা আমার দায়িত্ববোধ বাড়িয়ে দিয়েছে। ভবিষ্যতেও এ ধরনের ভালো কাজের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা, দক্ষতা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের জন্য প্রশংসনীয় হয়েছেন কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার এসএম তানভীর আরাফাত পিপিএম (বার)।
বিশেষ করে গতবৎসর কনস্টেবল নিয়োগে কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার এসএম তানভীর আরাফাত মাত্র ১০৩ টাকায় শতাধিক নারী-পুরুষ কে পুলিশে চাকুরী দিয়ে দেশব্যাপি প্রশংসনীত হয়েছিলেন।এজন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকেও দুইবার ‘রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক’ অর্জন করেছেন তিনি।